September 30, 2009

মোবাইলে হলিউডের মুভি mSpot streaming Hollywood movies to mobile phones

আমেরিকার মোবাইল এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানী এম-স্পট মোবাইল ফোনে হলিউডের পুরো মুভি ষ্ট্রিমিং এর ব্যবস্থা করেছে। এজন্য কোম্পানীটি প্যারামাউন্ট, ইউনিভার্শাল, উইনষ্টেইন ইত্যাদি কোম্পানীর সাথে চুক্তি করেছে। কিউরিয়াস কেস অব বেঞ্জামিন বাটন, দি রিডার, দি সোলোইষ্ট ইত্যাদি একেবারে নতুন ছবি সহ ৩০০ এর অধিক ছবি এরই মধ্যে যোগ হয়েছে এতে। এবছরেই এই সংখ্যা কয়েক হাজারে পরিনত হবে বলে জানানো হয়েছে।

এম-স্পট জানিয়েছে ছবিগুলি আইফোন, ব্লাকবেরি, এন্ড্রয়েড ভিত্তিক ফোন ইত্যাদিতে ব্যবহার করা যাবে। এগুলি সাথেসাথে প্লে করা যাবে, যে কোন সময় থামিয়ে পুনরায় সেখান থেকে শুরু করা যাবে। তবে আপাতত এই সেবা শুধুমাত্র আমেরিকার মধ্যে সিমাবদ্ধ থাকবে।

উল্লেখ করা যেতে পারে এপলের আইটিউন থেকেও আইফোন এবং আইপড টাচ-এ মুভি ব্যবহার করা যায় তবে সেজন্য পুরো মুভি ডাউনলোড করে নিতে হয়।

একটি মুভির জন্য ৪.৯৯ ডলার নেয়া হতে পারে। ক্রেডিট কার্ডে এই টাকা দেয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া ক্লাব মেম্বারশীপের ব্যবস্থাও রয়েছে।

এম-স্পট গত পাচ বছর ধরে এধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। মুভি ছাড়াও তারা গান এবং অন্যান্য বিনোদন সামগ্রী সরবরাহ করে।

বৃটেনে আইফোন বিক্রির প্রতিযোগিতা Vodafone, Orange will sell iPhone 3G / 3GS

বৃটেনে এতদিন আইফোন বিক্রী করত O2 একাই। এরই মধ্যে ঘোষনা দেয়া হল অরেঞ্জ আইফোন বিক্রী করবে। তার একদিন পর ঘোষনা দেয়া হল বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয় করা মোবাইল নেটওয়ার্ক ভোডাফোনও আইফোন বিক্রি করবে। তাদের সাথে চুক্তির ফলে ভোডাফোন আগামী বছরের শুরু থেকে বৃটেন এবং আয়ারল্যান্ডে আইফোন থ্রিজি/থ্রিজিএস বিক্রি শুরু করবে।

এর আগে আরেক মোবাইল নেটওয়ার্ক অরেঞ্জ জানায় তারা বৃটেনে আইফোন বিক্রির চুক্তি করেছে। খবরটা এত সংক্ষেপে জানানো হয়েছে যে বিক্রির সময় কিংবা দাম কিছুই জানানো হয়নি।

এতদিন যারা আইফোন বিক্রি করছিল সেই O2 এর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেছে এখনই তারা পরাজয় স্বিকার করছে না। তারা এককভাবে পাম-প্রি বিক্রির ওপর জোর দেবে বলে জানিয়েছে।

September 29, 2009

স্যামসাংএর ১২ মেগাপিক্সেল, ৩এক্স অপটিক্যাল জুম ক্যামেরা ফোন Samsung W880 with 3X Optical Zoom

এখন আর গুজব নেই, বাজারে ছাড়া হয়েছে স্যামসাং এর ১২ মেগাপিক্সেল ৩ এক্স অপটিক্যাল জুমের ক্যামেরা ফোন। সাথে জিনন ফ্লাশ এবং ৩০ ফ্রেম/সে হাই ডেফিনিশন ভিডিও রেকর্ডিং। তবে একইসাথে ওয়াই-ফাই ইত্যাদির কথাও যদি শুনতে আশা করেন তাহলে নিরাশ হবেন। এতে শুধুমাত্র জিএসএম রয়েছে। এবং এটা বিক্রি হচ্ছে শুধুমাত্র দক্ষিন কোরিয়ায়।

যাই হোক না কেন এটা মোবাইল ফোনের জগতে যুগান্তকারী ঘটনা। বিশ্বের প্রথম ৩এক্স অপটিক্যাল জুম সহ ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ফোন। এতে ট্রাই-ব্যান্ড জিএসএম এর সাথে থ্রিজি কানেকটিভিটি রয়েছে। ৩,৩ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন AMOLED ডিসপ্লের এই ফোনে রয়েছে ৪ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরী, টিভি টিউনার, ব্লুটুথ, মাইক্রো এসডি কার্ড স্লট, মাইক্রো ইউএসবি কানেকটিভিটি।

আবারও মনে করতে হচ্ছে, এটা শুধুমাত্র দক্ষিন কোরিয়ার জন্য। অনেকেই আশা করছেন বাকি বিশ্বের জন্য যে ভার্শন ছাড়া হবে তাতে টিভির বদলে ওয়াই-ফাই দেখা যাবে।

এর ক্যামেরা থেকে পাওয়া যে ষ্টিল ছবি এবং ভিডিও দেখা গেছে তা অত্যন্ত উচুমানের। ষ্টিল ক্যামেরায় জুম, নরমাল এবং ম্যাক্রো মোড সব যায়গায় অনায়াসে সাধারন ক্যামেরার সাথে প্রতিদ্বন্দিতা করতে পারে।

ধারনা করা হচ্ছে আগামী বছরের শুরুতে দক্ষিন কোরিয়ার বাইরে এটা বিক্রি শুরু হবে।

গুগল ক্রোম ব্যবহারে আক্রমনের সম্ভাবনা বাড়বে Google Chrome Frame doubles IE attack

গুগলের ইন্টারনেট ব্রাউজিং সফটওয়্যার ক্রোম অনেক দ্রুত কাজ করে একথা স্বিকার করেন সকলেই। তারপরও ব্রাউজারের বাজারে সবচেয়ে বড় যায়গা দখল করে রেখেছে মাইক্রোসফটের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার। এই আধিপত্য ক্ষুন্ন করতে ক্রোম এর জন্য প্লাগ-ইন তৈরীর কথা জানিয়েছে গুগল। এর নাম গুগল ক্রোম ফ্রেম। এটা ব্যবহার করে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরের ভেতর থেকে ক্রোম ব্যবহার করা যাবে। তবে বিষয়টি সহজভাবে নেয়নি মাইক্রোসফট।

মাইক্রোসফট ক্রোমের প্লাগ-ইন সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, তারা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরের দ্রুততা এবং অন্যান্য বিষয়ে উন্নতি করার পাশাপাশি নিরাপত্তার বিষয়টি উন্নত করেছে। ক্রোম ফ্রেমের মত সফটওয়্যার ব্যবহার করলে নিরাপত্তা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। ফলে ভাইরাস, মালওয়্যার এবং অন্যান্য ক্ষতিকর স্ক্রীপ্ট সহজে আক্রমন করতে পারে।

মাইক্রোসফট জানিয়েছে, তারা এই ঝুকি থেকে অন্যদের বিরত রাখতে আগ্রহি। যার অর্থ মাইক্রোসফট এই প্লাগ-ইন ব্যবহার করতে সরাসরিই নিষেধ করছে।

চাদের সবচেয়ে বড় ছবি Lumenera Corporation Helps Set Guinness World Record

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড সম্পর্কে জানা নেই এমন ব্যক্তি খুজে পাওয়া কঠিন। সেখানে নতুন রেকর্ড যোগ ককরা হয়েছে পৃথিবী থেকে উঠানো চাদের বৃহত্তম ছবির মাধ্যমে। একাজে সাহায্য করেছে লুমেনএরা কর্পোরেশন। লুনার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড টিমে কাজ করেছেন কয়েকজন মহাকাশ ফটোগ্রাফার।

লুমেন এরার প্রফেশনাল এষ্ট্রনমি ক্যামেরাকে যুক্ত করা হয়েছে উচু মানের সৌখিন টেলিস্কোপের সাথে। এরপর বিশেষ সফটওয়্যার দিয়ে ১২ লক্ষের মত ফ্রেম ক্যাপচার করা হয়েছে। এরপর সেগুলিকে একত্র করে একটি ছবিতে পরিনত করা হয়েছে। ছবির রেজুলুশন দাড়িয়েছে ৮৭.৪ মেগাপিক্সেল। ছবিতে চাদের ০.৬ মাইল পর্যন্ত স্পষ্ট দেখা যায়।

এত দুরের ছবির জন্য দীর্ঘ্য ফোকাল লেন্থ পেতে ব্যবহার করা হয়েছে লুমেনএরার SKYnyx2-0 এবং INFINITY2-1 সিসিডি ইউএসবি ক্যামেরা। ইনফ্রা রে কোটিং সহ বিশেষ ফিল্টার ব্যবহার করে বাতিল করা হয়েছে ছবিকে রাতের আকাশের আলোর বিভিন্ন বিকিরন থেকে মুক্ত রাখার জন্য। লুমেন এরার লুক্যাম সফটওয়্যার প্রসেসিংএর কাজে ব্যবহার করা হয়।

ছবিটি পোষ্টার আকারে বিক্রি করে প্রাপ্ত অর্থ Cystic Fibrosis Trust নামে একটি প্রতিষ্ঠানকে দান করা হবে।

আরো তথ্য অথবা পোষ্টার কেনার জন্য ঠিকানা : http://www.lunarworldrecord.com/

September 28, 2009

এপল ষ্টোরের ডাউনলোড ২০০ কোটি Apple passes 2 billion app downloads

এপলের সফটওয়্যারের অনলাইন দোকান এপল এপস ষ্টোর থেকে ডাউনলোডের পরিমান ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। এপলের আইফোন এবং আইপড টাচ-এর জন্য সেখানে বর্তমানে সফটওয়্যার রয়েছে ৮৫ হাজারের বেশি। এপল সে সফটওয়্যারগুলির অনুমোদন দেয় শুধুমাত্র সেগুলিই এখানে রাখা হয়। এদের মধ্যে কিনতে হয় এমন সফটওয়্যার যেমন রয়েছে তেমনি বিনামুল্যে ডাউনলোড করা যায় এমন সফটওয়্যারও রয়েছে।

এপল জানায়নি ডাউনলোড করা সফটওয়্যারগুলির মধ্যে কি পরিমান বিক্রি হয়েছে এবং কি পরিমান বিনামুল্যের সফটওয়্যার। তবে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী বিশ্বের ৭৭টি দেশে ৫ কোটির বেশি আইফোন এবং আইপড টাচ বিক্রি করেছে তারা।

এপলের দেখাদেখি অন্য অনেক কোম্পানী এপ্লিকেশন বিক্রির অনলাইন দোকান চালু করেছে। এদের মধ্যে স্যামসাং এর মত বড় মোবাইল কোম্পানী ছাড়াও গুগলের এন্ড্রয়েড ভিত্তিক সফটওয়্যারও রয়েছে। তবে তাদের সফটওয়্যারের পরিমান এপলের তুলনায় অনেক কম।

সনি ক্যামকোর্ডার রিভিউ Sony Handycam HDR-TG5V Camcorder

HDR-TG5V সনির HDR-TG1 এর উন্নত সংস্করন। এতে আগের সেন্সর এবং লেন্স ব্যবহার করা হলেও পরিবর্তন আনা হয়েছে নতুনভাবে তৈরী এলসিডি টাচস্ক্রিণ ডিসপ্লেতে এবং মেনুতে। ১৬ গিগাবাইট ইন্টারনাল ফ্লাশ মেমোরী যোগ করা হয়েছে। আকারে কিছুটা ছোট করা হয়েছে এবং রঙেও কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। সবমিলিয়ে বলা যায় পরিবর্তনগুলো একেবারেই ছোট।

ভিডিওর মানের বিচারে এটা অত্যন্ত উচু সারির। অনেকটাই মধ্যম মানের ক্যামেরার কাছাকাছি। আকারে তাদের তুলনায় একেবারে ছোট, ব্যবহার ভিন্নতর।

এতে নয়েজ লেভেল একেবারেই কম। ঝকঝকে ছবি পাওয়া যায়। অল্প আলোতেও যথেষ্ট ভাল ভিডিও করা যায়। এতে বিল্টইন এবং এক্সটারনাল মেমোরী দুই মাধ্যমে রেকর্ড করা যায় কাজেই সেটি সুবিধেজনক। আবার অনেকেই সনির নিজস্ব মেমোরী ষ্টিক প্রো ব্যবহার করতে পছন্দ করেন না। টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে স্পট ফোকাস এবং স্পট এক্সপোজার ব্যবহার করা যায়। যদিও এপারচার এবং সাটার স্পিড কন্ট্রোল করার ব্যবস্থা রাখা হয়নি।

ষ্টিল ছবি উঠানোর সময় ফেস এবং স্মাইল ডিটেকশন ব্যবহার করা যায়। এর ষ্টিল ছবির রেজ্যুলুশন ২ মেগাপিক্সেল। ক্যামেরার সাথে জিপিএস রয়েছে। ক্যামেরার সাথে দেয়া ডকিং ষ্টেশন থেকে হাই-ডেফিনিশন আউটপুট ব্যবহার করা যায়।

এক নজরে HDR-TG5V ক্যামেরা;

সেন্সর : সিমোস, ১/৫ ইঞ্চি, ১টি

পিক্সেল (ইফেকটিভ) : ভিডিও ১৪৩০০০০, ষ্টিল ১৯৯০০০০

ফরম্যাট : এইচডি এভিসিএইচডি, এসডি এমপেগ-২,

ফ্রেম রেট : ৬০আই

অডিও ফরম্যাট : ডলবি ডিজিটাল ( ২ চ্যানেল)

জুম : ১০ অপটিক্যাল ১২০ ডিজিটাল

ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন : ষ্টেডিশট

এই ক্যামেরার দাম ৯৯৯ ডলার।

টুইটারের দাম ১০০ কোটি ডলার Twitter valued at $1B

মাত্র ৩ বছর বয়সি সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট টুইটারের মুল্য ১০০ কোটি ডলার, যদিও এখন পর্যন্ত সেখান থেকে বড় ধরনের আয় হয় না টুইটার সম্পর্কে এটাই শেষ খবর যদিও এর প্রতিষ্ঠাতা ইভান উইলিয়ামস এবং বিজ ষ্টোন এটা বিক্রি করতে আগ্রহী নন আরে আগে তারা আরেক জনপ্রিয় সাইট ফেসবুকের ৫০ কোটি ডলারের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় গুগল এবং মাইক্রোসফটেরও এই সাইট কেনার বিষয়ে গুজব শোনা গেছে

বর্তমানে টুইটারের ব্যবহারকারী রয়েছে সাড়ে ৫ কোটির মত খুব সহজে ১৪০ অক্ষরের মধ্যে তথ্য বা লিংক ব্যবহার করা যায় এতে টুইটার আশা করে ২০১৩ সালে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাড়াবে ১০০ কোটি সেই হিসেবে আগামী বছর তাদের লাভ হবে ১৪ কোটি ডলার

টুইটার বিনামুল্যের সাইট, তারপরও সেখান থেকে লাভ কিভাবে হতে পারে সে নিয়ে প্রশ্ন জাগতে পারে এখনও বিষয়টি পরিস্কার না হলেও ধারনা করা হয় সেখানে বিজ্ঞাপন দেয়া হতে পারে যদিও উইলিয়ামস এবং ষ্টোন ইঙ্গিত দিয়েছেন সেটা তাদের প্রাধান্যের তালিকায় নেই

সেক্ষেত্রে অন্যান্য যে সম্ভাবনাগুলো থাকে তা হচ্ছে, মার্কেটিং কাজে এই সাইট যেহেতু ব্যবহার করা যায় সেহেতু বানিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয় এমন একাউন্টের জন্য ফি নেয়া এখানে ব্যবহারকারী খুব সহজে নিজেদের মত এবং অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারে এছাড়া গুগল কিংবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের কাছ থেকে অর্থ নেয়া হতে পারে দ্রুত টুইটারের তথ্য পাওয়ার জন্য

উল্লেখ করা যেতে পারে ফেসবুকের বর্তমান ব্যবহারকারী ৩০ কোটি তাদের হিসেবে এবছর আয় হবে ৫০ কোটি ডলার এরপরও ২০০৭ সালে মাইক্রোসফট এর মুল্য নির্ধারন করেছিল ১৫০০ কোটি ডলার পরবর্তীতে এর মুল্য দেখানো হয়েছে ৪০০ কোটি ডলার কয়েক মাস আগে এক রাশিয়ান প্রতিষ্ঠান এর শেয়ার কেনার সময় দাম হিসেব করে ১০০০ কোটি ডলার বর্তমানে শেয়ারের মুল্য হিসেবে এর দাম ৬৫০ কোটি ডলার

September 27, 2009

ঘরে বসে টাকা আয় Earn money online (PTC)

আপনি বহু বিজ্ঞাপন-প্রচারনা শুনেছেন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ঘরে বসেই লক্ষ টাকা উপার্জন করা যায় ঠিক কিভাবে সেটা এখনো বুঝে ওঠেননি আপনার আগ্রহ পুরন করার জন্যই এই লেখা এখানে যে ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে ঠিক সেখানেই, এই কাজই করতে হবে এমন কথা নেই এধরনের আরো বহু পদ্ধতি রয়েছে যা থেকে মাসে হাজার ডলার আয় করা সম্ভব

যা করতে হবে তা হচ্ছে,

1. একটা পে-পল একাউন্ট করুন http://paypal.com

2. ইন্টারনেটের ব্যবহার নিশ্চিত করুন ধরে নিচ্ছি সেটা আপনার আছে

3. কিছু সময় বের করুন দিনে দেড় ঘন্টা হলেই চলবে

যারা টাকা দেবে তাদের কারো সাথে যোগাযোগ করুন এখানে একটি ওয়েব এড্রেস উল্লেখ করা হচ্ছে। আবারও মনে করিয়ে দেই, এধরনের আরো ঠিকানা ইন্টারনেটে খুজে পাবেন

http://www.myhpf.co.uk/banner.asp?Friend=410879

এই ওয়েবে রেজিষ্টার করুন নিজের ইমেইল ব্যবহার করতে পারেন এরা সাধারনত বিরক্তিকর মেইল পাঠায় না

তারা কেন টাকা দেবে সেটা জেনে নিন ইন্টারনেটে বিভিন্ন লিংকে ক্লিক করলে টাকা দেয় সেই লিংকের মালিক তারা মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করবে এবং প্রতি ক্লিকে যে টাকা পাওয়ার কথা তার অর্ধেক আপনাকে দেবে এধরনের এডসেন্স বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে প্রতি ক্লিকের জন্য ০.০৫ ডলার থেকে শুরু করে ০.৫০ ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায় তাদের কাছে রেজিষ্টার করার পর কি করতে হবে তা তারাই বলে দেবে

টাকার হিসেবটা আরেকবার ঝালাই করে নেয়া যাক আপনি মাসে ১৫০০ ডলার আয় করতে চান যদি প্রতি ক্লিকে ০.১০ ডলার দেয়া হয় তাহলে হাজার ডলার আয়ের জন্য আপনাকে ১৫,০০০ ক্লিক করতে হবে

ভাবছেন এত ক্লিক করবেন কখন ? হিসেবটা আরেকবার দেখুন

১৫,০০০ কে ৩০ দিয়ে ভাগ করুন প্রতিদিন আপনাকে ৫০০ ক্লিক করতে হবে

অল্প গতি ইন্টারনেট ব্যবহার করলেও একটি লিংক বের করে ক্লিক করতে ১০ সেকেন্ড লাগার কথা যার অর্থ আপনি মিনিটে ৬টি ক্লিক করতে পারবেন ৫০০ ক্লিকের জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ১ ঘন্টা ২৩ মিনিট ২০ সেকেন্ড

অবশ্যই আপনি যন্ত্রের মত কাজ করতে পারবেন না মাঝে চা খাবেন, একটু হাটাহাটি করবেন, ফোনে কথা বলবেন তারপরও দুঘন্টার বেশি লাগার কথা না আর কোন কোন দিন আরো বেশি সময় ব্যয় করতেই পারেন এমনকি সত্যিকারের লাভ হাতে এতে আরো কয়েক ঘন্টা বেশি কাজ করতেও আপত্তি থাকবে না

তাদের শর্তগুলি কি ভালভাবে পড়ে দেখুন এবং মেনে চলুন যে নিয়মগুলি অবশ্যই মানতে হবে তা হচ্ছে;

1. কোন সার্চ টুল ব্যবহার করবেন না তারা ধরে ফেলবে

2. সত্যিকারের ব্যবহারযোগ্য শব্দ লিখেই সার্চ করবেন

আপনার একাউন্টে কত জমা হল তা জানতে পাবেন পরদিন কাজেই কাজ শুরু করেই সেদিন যদি একাউন্টে কিছু না দেখেন তাহলে হতাস হবেন না

ওয়েব সাইটে My Earnings অংশে Give my Payment Details ক্লিক করে আপনার আয়ের পরিমান জানতে পাবেন

ফুজিফিল্মের আলট্রাজুম ক্যামেরা রিভিউ Fujifilm FinePix S200EXR

ফুজিফিল্ম তাদের ফাইনপিক্স এস২০০ইএক্সআর ক্যামেরার ঘোষনা দিয়েছিল জুলাই মাসে, তাদের FinePix S100FS ক্যামেরার বদলী মডেল হিসেবে। এরই মধ্যে তারা প্রযুক্তি উদ্ভাবনী পুরস্কার পেয়েছে EXR টেকনোলজির কারনে। কাজেরই সেই প্রযুক্তির প্রতিফলন কামেরায় থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এই ক্যামেরায় অল্প আলোতে ছবি উঠানো সম্পর্কে এককথায় বলা যায়, খালি চোখে যেমন দেখবেন তেমনই ছবি পাবেন।

ক্যামেরাটি আকারে বড়। অনেকটাই এন্ট্রি লেভেলের এসএলআর ক্যামেরার মত। হাতে ধরে রাখার জন্য উপযোগি করে তৈরী। এটা একমাত্র নন-এসএলআর ক্যামেরা যেখানে এসএলআরের মত জুম রিং ব্যবহার করে জুম করতে হয়। ছবি উঠানো যায় র, জেপেগ অথবা একসাথে দুটোতেই। ভিডিও প্রসংগে বলে রাখা ভাল, অধিকাংশ ক্যামেরা যেখানে হাই-ডেফিনিশনের দিকে গেছে তখন ফুজিফিল্ম ৬৪০-৪৮০ রেজ্যুলুশন ধরে রেখেছে।

এতে ১২ মেগাপিক্সেল সিসিডি ইএক্সআর ইমেজ সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। উঠানো ছবির মাপ হবে ৪,০০০ ৩,০০০ পিক্সেল। ১৪.৩ এক্স অপটিক্যাল জুম (৩৫মিমি এর তুলনায় ৩১মিমি থেকে ৪৩৬ মিমি)। এতে মেকানিক্যাল ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহার করা হয়েছে। আইএসও সেনসিটিভিটি ১০০ থেকে ৩,২০০। রেজুলুশন কমিয়ে ৬,৪০০ ব্যবহার করা যায়।

এতে ২.৭ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লে রয়েছে যা ১৬০ ডিগ্রী পর্যন্ত ঘুরানো যায়। এছাড়া ০.২ ইঞ্চি ইলেকট্রনিক ভিউফাইন্ডার রয়েছে। এতে ৪৭ মেগাবাইট বিল্ট-ইন মেমোরী রয়েছে। সাথে এসডি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।

ক্যামেরার অন্যান্য সাধারন সবকিছুর পাশেপাশি এই ক্যামেরার যা নিজস্ব বৈশিষ্ট তা অবশ্যই অল্প আলোতে ছবি উঠানোর সামর্থ্য। ইএক্স টেকনোলজি একবারে কয়েকটি ছবি উঠিয়ে সেগুলিকে একসাথে করে একটিমাত্র ছবি তৈরী করে।

এর দাম ৬০০ ডলার এর মধ্যে।

মাইক্রোসফট মাল্টিটাচ কিবোর্ড Microsoft multitouch screen keyboard

অভিজ্ঞ টাইপিষ্ট কিভাবে টাইপ করে সেটা নিশ্চয়ই জানেন। হাতের আঙুল নির্দিষ্ট যায়গায় রাখেন। তারপর কিবোর্ডের দিকে না তাকিয়েই বুঝতে পারেন কোন আঙুলের নিচে কোন কি রয়েছে। এভাবেই দ্রুত টাইপ করে যেতে পারেন। সমস্যা হয় যদি কোন কারনে হাত সরে যায়। তখন প্রতিটি কি ভুল হতে পারে। যে ভুল এড়ানোর জন্য প্রতিটি কিবোর্ডে F এবং J কি-তে বিশেষ চিহ্ন দেয়া থাকে। এটা স্পর্শ করে ব্যবহারকারী বুঝেন নেন তার হাত ঠিক যায়গায় আছে।

বিষয়টি আরো এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে মাইক্রোসফট। তাদের মাল্টিটাচ স্ক্রীন কিকোর্ডে যদি ব্যবহারকারীর হাত সরে যায় তাহলে কিবোর্ড নিজেই কিগুলিকে তারসাথে মিল রেখে সাজিয়ে নেবে।

এই প্রযুক্তি আমাদের কোথায় নিয়ে যেতে পারে ? উত্তরটা সহজ। ভবিষ্যতে যে কোন কিছুকেই ভার্চুয়াল কিবোর্ড হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

September 26, 2009

ডিজিটাল রুবিক কিউব Rubik's TouchCube

৩০ বছর আগে এমো রুবিক এক ধাধার যন্ত্র বানিয়েছিলেন যা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মাথা ঘামানোর খেলনায় পরিনত হয়। মানুষ এটা নিয়ে এতই সময় কাটাতো যে একসময় মার্কিন সেনাবাহিনীতে আইন করে এর ব্যবহার বন্ধ করা হয়। টাচ-কিউব নামে রুবিক কিউবের ডিজিটাল ভার্শন বাজারে আসতে যাচ্ছে। টেকনো সোর্স নামে একটি কোম্পানী এটা তৈরী করছে।

টাচ-কিউবের আকার এবং ওজন মুল রুবিক কিউবের চেয়ে বেশি। এর ওপর আঙুল দিয়ে টান দিয়ে যে কোন সারি ঘুরানো যাবে। । অক্টোবর থেকেই টাচ-কিউব বাজারে পাওয়া যাবে। এর দাম ১৫০ ডলার। উল্লেখ করা যেতে পারে যে মুল রুবিক কিউবের দাম ছিল ১০ ডলারের মধ্যে।

এরই মধ্যে যারা টাচ-কিউব ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছেন তারা কিছু সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। যেমন এতে আঙুলের সামান্য ছোয়াতেই পরিবর্তন হয়, যা হয়ত ব্যবহারকারী চান না। আন-ডু ফিচার দিয়ে আগের অবস্থায় ফেরত যায় তবে ততক্ষনে ব্যবহারকারী পরবর্তি চালের পরিকল্পনা ভুলে যেতে পারেন।

এছাড়া এর শুধুমাত্র ওপরের তলে পরিবর্তন করা যায়। অভিজ্ঞ রুবিক কিউব ব্যবহারকারী কিউব না ঘুরিয়ে, না দেখে পাশের বা নিচের তলের সারি পরিবর্তন করেন।

আইফোনের যুগে ডিজিটাল রুবিক কিউব কতটা জনপ্রিয় হয় সেটাই দেখার।

অপটিক্যাল জুম সহ ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ফোন 12MP 3x optical zoom Samsung M8920

কয়েকমাস আগে স্যামসাং এর একটি ক্যামেরাফোনের ছবি প্রকাশ পেয়েছিল ইন্টারনেটে যেখানে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার সাথে ৩এক্স অপটিক্যাল জুম দেখা গেছে। অপটিক্যাল জুমসহ এধরনের কোন ক্যামেরা ফোন স্যামসাং বাজারে ছাড়েনি তবে ১২ মেগাপিক্সেলের পিক্সন১২ পাওয়া গেছে। আবারও এধরনের ছবি পাওয়া গেছে। এতে ১২ মেগাপিক্সেলের সাথে ৩-এক্স জুমসহ ক্যামেরা দেখা গেছে।

নতুন এই ছবিতে হাই-ডেফিনিশন ভিডিও রেকর্ডিং এর বিষয়টি জানা যায়। বলা হচ্ছে শুধুমাত্র কোরিয়ায় M8920 নামে এটি ছাড়া হবে। এতে জিনন এবং এলইডি ফ্লাশ থাকবে। তবে ওয়াই-ফাই, জিপিএস এর কোন চিহ্ন চোখে পড়েনি। ধারনা করা যেতে পারে এই মডেলে এগুলি থাকবে না।

কোরিয়ার বাইরে বিক্রির জন্য কোন মডেলের তথ্য পাওয়া যায়নি।

দশ হাজার টাকায় ল্যাপটপ Laptop computer @ Taka 10,000

ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্য পুরন করতে ১০ হাজার টাকায় ল্যাপটপ বিক্রির উদ্দ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ইতিমধ্যে এবিষয়ে ইন্টেলের সাথে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে এবং তারা আগ্রহ দেখিয়েছে। অন্যান্য নির্মfতা প্রতিষ্ঠানের সাথেও আলোচনা করা হবে। ইন্টেল অথবা অন্য কোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, যারাই এই প্রকল্পে কাজ করুক, দেশেই ল্যাপটপ তৈরী হবে। এর অর্থায়নে কাজ করবে ইউএনডিপি।

ইন্টেল পর্তুগালে এই ধরনের কাজ করে যাচ্ছে। তারা পর্তুগালের মডেলে বাংলাদেশে কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছে। অন্য যে প্রতিষ্ঠানগুলির সাথে কথা হয়েছে তারা এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানাতে অস্বীকার করেছে।

এই প্রকল্পের জন্য সরকারকে বিনামুল্যে ল্যাপটপের কারখানা করার যায়গা দিতে হবে। সরকারকে তাদের কাছ থেকে কমপক্ষে ৫ লক্ষ ল্যাপটপ কিনতে হবে। এই শর্ত পুরন করলে তারা ১০ থেকে ১২ হাজার টাকায় ল্যাপটপ সরবরাহ করতে পারবে।

এমাসের মধ্যেই কোম্পানীগুলির সাথে যোগাযোগ করে আগামী মাসের শুরুতে আলোচনায় বসার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

September 25, 2009

ওয়াকমের মাল্টিটাচ-পেন ট্যাবলেট Wacom Adds Multi-Touch To Bamboo

গ্রাফিক ডিজাইনার এবং ডিজিটাল আর্টিষ্টদের কাছে ওয়াকম একটি সুপরিচিত নাম। তারা তাদের ব্যাম্বু ট্যবলেটের নতুন সংস্করন বাজারে ছেড়েছে। এখন এগুলি মাল্টিটাচ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। আঙুলের চাপ ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রয়োগ করে গ্রাফিক্সের কাজ করা যাবে। সেইসাথে পেন ব্যবহার করে নিখুতভাবে ড্রইং সহ ডিজাইনের যাবতীয় কাজ করা যাবে।

ব্যাম্বু (Bamboo) সিরিজে এর মোট ৫টি ট্যাবলেট ছাড়া হয়েছে। শুধুমাত্র টাচ, শুধুমাত্র পেন এবং ৩টি পেন এবং মাল্টিটাচ সহ। সাধারন মাউসের বদলে যেমন ব্যবহার করা যাবে তেমনি মাল্টিটাচ ব্যবহারে করে আঙুলের সাহায্যে জুম, রোটেট, স্ক্রল, প্যান ইত্যাদি কাজ করা যাবে।

এগুলি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টে লাগাতে হবে। পৃথক পাওয়ার প্রয়োজন হবে না। উইন্ডোজ ৭ সহ এক্সপি/ভিসতা এবং ম্যাক অপারেটিং সিষ্টেমে কাজ করবে।

ব্যাম্বু টাচ এর দাম ৬৯ ডলার। কম্পিউটারে লাগানোর পর কিভাবে বিভিন্ন টাচ ব্যবহার করতে হয় তার টিউটোরিয়াল এর সাথে দেয়া হবে।

ব্যাম্বু পেন এর দাম ৬৯ ডলার। এতে আঙুল ব্যবহার করে কাজ করা যাবে না তবে কলম ব্যবহার করে নিখুতভাবে কাজ করা যাবে। এরসাথে ড্রইং এবং পেইন্টিং এর জন্য কোরেল পেইন্টার এসেন্সিয়াল সফটওয়্যার দেয়া হবে।

টাচ এবং পেন সহ তিনটি মডেলের মধ্যে ব্যাম্বু পেন এন্ড টাচ (Bamboo Pen and Touch ) এর দাম ৯৯ ডলার। এরসাথে এডবি ফটোশপ এলিমেন্টস সফটওয়্যার এবং নিক প্লাগইন দেয়া হবে।

ব্যাম্বু ক্রাফট (Bamboo Craft ) এর দাম ১২৯ ডলার। এর সাথে এডবি ফটোশপ এলিমেন্টস, কোরেল পেইন্টার এসেন্সিয়াল, নিক প্লাগইন, ২৬টি স্ক্রাপবুকিং টিউটোরিয়াল ইত্যাদি দেয়া হবে।

ব্যাম্বু ফান (Bamboo Fun ) এর দাম ১৯৯ ডলার। এর সাথে এডবি ফটোশপ এলিমেন্টস, কোরেল পেইন্টার এসেন্সিয়াল, নিক প্লাগইন ইত্যাদি দেয়া হবে।

আলট্রাজুম ক্যামেরার সঠিক ব্যবহার Getting the most from your ultrazoom

আপনার হাতে রয়েছে ২০ এক্স জুমের ক্যামেরা যা দিয়ে বহু দুরের ছবি যেমন উঠাতে পারেন তেমনি ফুলের ওপর বসে থাকা ফড়িং এর মাথার ছবিও উঠাতে পারেন ঠিক কিভাবে ব্যবহার করলে ক্যামেরা থেকে ভাল ফল পাবেন জেনে নিন

কাছে যান : জুমের ৫০০ মিমি কিংবা আরো বেশি যা রয়েছে সেটা ব্যবহার করে বিষয়ের একেবারে কাছে যান গাছে বসে থাকা পাখির ছবি উঠানোর জন্য পুরো গাছ উঠানোর প্রয়োজন নেই, শুধুমাত্র পাখির ছবি যতটা সম্ভব বড় করে উঠান

হাতকাপার দিকে লক্ষ্য রাখুন : ২০ এক্স কিংবা আরো বেশি জুম ব্যবহারের সময় হাতের সামান্য নড়াচড়ায় ঝাপসা ছবি পাওয়া যাবে বর্তমানের সব ক্যামেরাতেই ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন নামের একটি ফিচার দেয়া হয় তার হাত থেকে বাচার জন্য সেটা ব্যবহার করুন হাতকে যতটা সম্ভব স্থির রাখতে চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব বেশি সাটার স্পিড ব্যবহার করুন প্রয়োজনে ক্যামেরা রাখার ট্রাইপড ব্যবহার করুন

অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিন : ছবি উঠানোর সময় একেবারে মাপমত না উঠিয়ে আশেপাশের কিছু অংশ সহ উঠান এবং পরে সেগুলি বাদ দিন এর ফলে নিজের পছন্দমত কম্পোজিশন পাবেনবর্তমানের অধিকাংশ ক্যামেরা ১০ থেকে ১২ মেগাপিক্সেল। কিছু অংশ বাদ দেয়ার পরও বড় ছবি পাওয়া যাবে।

ওয়াইড এঙ্গেল ব্যবহার করুন : আপনার ক্যামেরাটির পরিচয় সুপারজুম বলে ওয়াইড এঙ্গেলের কথা ভুলে যাবেন না এক যায়গায় দাড়িয়ে সামনের পুরো বাগানের ছবি পাওয়া যাবে ওয়াইড এঙ্গেলে কিংবা জুম ব্যবহার করে যেমন একজন খেলোযারের ছবি উঠাবেন তেমনি ওয়াইড এঙ্গেলে পুরো ষ্টেডিয়ামের ছবিও উঠান

ক্যামেরা সম্পর্কে জানুন : ক্যামেরায় যাকিছু সুবিধে দেয়া হয়েছে সেগুলি ব্যবহার করতে চেষ্টা করুন মাঝে মাঝেই সাথে দেয়া ম্যানুয়েল পড়ুন, নতুন কিছু শিখুন, তারপর সেটা কাজে লাগিয়ে ছবি উঠান

জেভিসির ব্লু-রে/হার্ডডিস্ক কম্বো রেকর্ডার JVC Exhibits First Blu-ray / HDD Combo Recorder

ক্যালিফোর্নিয়ার এক প্রদর্শনীতে জেভিসি তাদের নতুন ব্লু-রে রেকর্ডার দেখিয়েছে। এতে হার্ডডিস্ক রয়েছে, ফলে কম্পিউটারের সাহায্য ছাড়াই ডিস্ক অথরিং এবং ডিস্ক কপি করার কাজ করা যাবে। এতে ফায়ারঅয়্যার, ইউএসবি, এস-ভিডিও ইত্যাদি সংযোগ ছাড়াও এসডি কার্ড ব্যবহারের স্লট রয়েছে। বর্তমানের ডিজিটাল ক্যামেরাগুলি থেকে ছবি বা ভিডিও সরাসরি ব্যবহার করা যাবে।

রেকর্ডারটি BD-R এবং BD-RE (রিরাইটেবল) ডিস্ক ব্যবহার করে। ক্যামেরা থেকে সরাসরি এর ইন্টারনাল ৫০০ গিগাবাইট হার্ডডিস্কে ভিডিও ট্রান্সফার করার পর এর ইন্টারএকটিভ মেনু ব্যবহার করে এডিটিং করার পর মেনু তৈরী সহ ডিস্কে রেকর্ড করা যাবে। কম্পিউটারের সাহায্য প্রয়োজন হবে না। হাই-ডেফিনিশন টিভিতে কানেক্ট করে মনিটর হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

ব্ল-রে ডিস্ক কপি করার জন্য ডিভাইসটি আদর্শ। ডিস্ক ঢুকিয়ে কত কপি করা হবে বলে দিলেই প্রথমে হার্ডডিস্কের কপি হবে, এরপর নতুন ডিস্কে কপি করা যাবে।

ডিভাইসটি সরাসরি JVC GY-HM100 এবং GY-HM700 ProHD ক্যামেরার ফরম্যাটের সাথে মিল রেখে তৈরী।

SR-HD1500 এবং SR-HD1250 এই দুটি মডেলে রেকর্ডারটি পাওয়া যাবে। প্রথমটিতে ৫০০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক, সিরিয়াল পোর্ট, কুইকটাইস সাপোর্ট রয়েছে। দাম ২,৫৫০ ডলার। পরেরটিতে ২৫০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক রয়েছে। এতে সিরিয়াল পোর্ট কিংবা কুইকটাইম সাপোর্ট নেই। এর দাম ১,৯৯৫ ডলার। অক্টোবর থেকেই বাজারে পাওয়া যাবে।

September 24, 2009

ক্রিয়েটিভ গিগাওয়ার্কস টি-৪০ সিরিজ ২ স্পিকার Creative Gigaworks T40 Series II

অনেকগুলো স্পিকার এবং তারের জঞ্জাল আপনি পছন্দ করেন না, অথচ নিখুত শব্দ চান। সেক্ষেত্রে সমাধান হতে পারে ক্রিয়েটিভ টি-৪০ সিরিজ ২ স্পিকার। মাত্র দুটি ছোট আকারের স্পিকার অথচ শব্দ শুনে মনে হবে অনেকগুলি। সে গানই শুনুন অথবা গেম খেলুন, অথবা টিভি দেখুন। সাধারন টিভির সাথে সংযোগ দিয়ে উন্নত শব্দ শোনার ব্যবস্থা করেই তৈরী এই স্পিকার।

যারা টি-৪০ ব্যবহার করেছেন তাদের অভিযোগ ছিল তার ভলিউম কন্ট্রোল (সুইচ) নিয়ে। সিরিজ ২ তে সেটা পরিবর্তন করে আরো উন্নত করা হয়েছে। ছোট আকারের দুটি স্পিকার মনিটরের দুপাশে বসিয়ে দিন, একটিমাত্র কেবল সংযোগ দিন। হাতের নাগালে সব ধরনের কন্ট্রোল এসে গেল। এরপর মেটাল, ক্লাসিক্যাল যে মিউজিকই শুনুন ঘর ভরে যাবে।

মিড রেঞ্জ স্পিকার তৈরী করা হয়েছে ওভেন গ্লাস কোন দিয়ে। ফলে এটা দীর্ঘস্থায়ি। ইনটেগ্রেটেড বাসএক্সপোর্ট টেকনোলজির ফলে অল্প ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ পাওয়া যায় উন্নত। টুইটার দুটি খুব ধারালো না হয়েও পরিস্কার শব্দ দেয়।

এর সিগগ্যাল টু নয়েজ রেশিও ৮০ ডেসিবেল, আউটপুট পাওয়ার ৩২ ওয়াট। ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ ৫০ হার্টজ থেকে ২০ কিলোহার্টজ।

এর মাপ ৩.৫ ১২.৩ ৫.৫ ইঞ্চি। ওজন দেড় কিলোগ্রাম। দাম ১৫০ ডলারের কাছাকাছি।

ওয়েব ডেভেলপারদের সুযোগ করে দিচ্ছে মাইক্রোসফট Microsoft Support for New Business for Web Developers

যেসব ছোট কোম্পানী ওয়েব ডেলপমেন্টের সাথে জড়িত তাদের বিনামুল্যে সফটওয়্যার এবং কারিগরি সহায়তা দেয়ার এক কর্মসুচি ঘোষনা করেছে মাইক্রোসফট। যেসব কোম্পানীর কর্মীসংখ্যা ১০ জনের কম তারা সুযোগ পাবে WebsiteSpark নামের এই কর্মসুচির সদস্য হওয়ার।

মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তাদের ব্যবস্থাপনার কিছু ত্রুটির কারনে অন্যরা বেশি সুযোগ পাচ্ছে। যেমন এডবি এবং অন্যান্য প্রতিযোগি কোম্পানীর সফটওয়্যার ব্যবহার করছে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই প্রকল্প চালু করা হয়েছে।

অনলাইনে আবেদন করলে মাইক্রোসফট তিনটি ভিজুয়াল ষ্টুডিও ২০০৮ এর লাইসেন্স, দুটি এক্সপ্রেশন ওয়েব ৩ এর লাইসেন্স এবং একটি এক্সপ্রেশন ষ্টুডিওর লাইসেন্স দেবে। এছাড়াও ৪টি করে উইন্ডোজ ওয়েব সার্ভার ২০০৮ এবং মাইক্রোসফট সিকিউএল সার্ভার ২০০৮ ওয়েব এডিশনের প্রসেসর লাইসেন্স দেবে।

এছাড়াও প্রতি কোম্পানীর জন্য দুবার টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেয়া হবে এবং মাইক্রোসফট ডেভেলপার নেটওয়ার্কের নিউজগ্রুপের যাবর্তীয় তথ্য দেয়া হবে।

যারা এই সেবা পেতে শুরু করেছেন তারা জানাচ্ছেন এরফলে খরচের বিষয় নিয়ে চিন্তা না করেই মাইক্রোসফটের সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

মোবাইল ফোনে আসছে সত্যিকারের ডিজিটাল ক্যামেরা Samsung 5 MP SOC Sensor for mobile

মোবাইল ফোনে ৫ মেগাপিক্সেল, ১০ মেগাপিক্সেল, কিংবা ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার খবরে নতুন কিছু নেই। ইচ্ছে করলেই ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরাসহ ফোন কেনা যায়। এই ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার ছবিকে সাধারন ২ মেগাপিক্সেল ডিজিটাল ক্যামেরার সাথে তুলনা করলেই বিপদ। দেখা যায় ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার ছবি সুন্দর। কারন একটাই, সেন্সর।

মোবাইল ফোনে সত্যিকারের ডিজিটাল ক্যামেরার সেন্সর ব্যবহারের সুযোগ এনে দিয়েছে স্যামসাং। তারা ৫ মেগাপিক্সেল সিষ্টেম অন চিপ ইমেজ সেন্সর প্রদর্শন করেছে তাদের এক প্রদর্শনীতে। এতে সিমোস (CMOS) সেন্সরের সাথে ইমেজ সিগন্যাল প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে একদিকে আকারে ছোট অন্যদিকে কম খরচে মোবাইল সেটে ব্যবহার করা যাবে।

S5K4EA নামের এই সেন্সর অটোফোকাস, জিনন ফ্লাশ, মেকানিক্যাল অথবা ইলেকট্রনিক রোলিং সাটার ইত্যাদি সাপোর্ট করবে। এছাড়া জেপেগ থাম্বনেল তৈরী করবে ফলে ক্যামেরার ডিসপ্লেতে দ্রুত দেখার ব্যবস্থা করা যাবে।

এর বানিজ্যিক সম্ভাবন কতটুকু জানা যেতে পারে টেকনো সিষ্টেমস রিসার্চ এর গবেষনার ফল থেকে। তাদের মতে ২০০৯ সালে ক্যামেরা ফোন বিক্রি হবে ৭৫ কোটি। আর ২০০৩ সাল নাগাদ তা বেড়ে দাড়াবে ১২৩ কোটিতে। এদের মধ্যে ৫ মেগাপিক্সেল বা তার বেশি মানের ক্যামেরা ফোন হবে ২০০৯ সালে ৯ কোটি ৮০ লক্ষ এবং ২০০৩ সালনাগাদ হবে ৬৬ কোটি। বৃদ্ধির হার শতকরা ৬১ ভাগ।

September 23, 2009

ইন্টেল এটম, মোবাইলের জগত পাল্টে দিতে পারে Intel Atom may be the next big thing in the smartphone market

নেটবুকের জগতে ইন্টেলের এটম প্রসেসরের আধিপত্যের কথা সকলের জানা। এই প্রসেসর যদি মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা হয় তাহলে কি ঘটতে পারে ?

জানার জন্য খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না। আগামী বছরের শুরুতেই সেটা হতে যাচ্ছে। তারা মুরস টাউন সিষ্টেম অন এ চিপ এবং মবলিন অপারেটিং সিষ্টেম আনতে যাচ্ছে এই সময়ে। ইন্টেল এরই মধ্যে মবলিন অপারেটিং সিষ্টেমের নমুনা দেখিয়েছে।

সিষ্টেম অন এ চিপ সম্পর্কে জানা না থাকলে একটু ধারনা দেয়া যেতে পারে। কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজের জন্য মাদারবোর্ডে যে চিপগুলি ব্যবহার করা তার সবগুলিকে একটিমাত্র চিপে আনাকে বলা হচ্ছে সিষ্টেম অন এ চিপ (soc)। এর ফলে সব কাজ করার ক্ষমতা লাভের পরও মোবাইল ফোনের আকার ছোট রাখা যাবে। মুরসটাউন প্লাটফর্ম হচ্ছে এসওসি সম্বলিত এটম চিপ। এতে থাকবে সাধারন প্রসেসর সাথে গ্রাফিক্স এবং ভিডিও এনকোডার/ডিকোডার। এছাড়া থ্রিজি, ওয়াইম্যাক্স, ওয়াই-ফাই, জিপিএস, ব্লুটুথ, টিভি সবকিছুই থাকবে।

মবলিন (Moblin) এবং মেমো (Maemo) হচ্ছে লিনাক্সের দুটি সংস্করন। প্রথমটি এটম প্রসেসরের জন্য বিশেষভাবে ইন্টেলের তৈরী। পরেরটি আরম প্রসেসরের জন্য নোকিয়ার তৈরী। ইন্টেল নোকিয়ার সাথে যৌথভাবে অপারেটিং সিষ্টেম তৈরী করতে যাচ্ছে। সেটা হতে পারে মবলিন অথবা মেমো।

নোকিয়া ছাড়াও কোরিয় কোম্পানী এলজির সাথে কাজ করছে ইন্টেল। এদিকে এলজি কাজ করছে এরিকশনের সাথে। সকলের সন্মিলিত কাজের ফলকে বলা হতে পারে ইন্টেল ফোন।

জেভিসি প্রফেশনাল ক্যামেরায় নতুন ফিচার New feature for JVC GY-HM700 ProHD Camcorder

জেভিসি প্রফেশনাল ক্যামেরা জিওয়াই এইচএম-৭০০ মডেলের জন্য নতুন ফিচার যোগ করার ঘোষনা করেছে এর নির্মাতা জেভিসি। নতুন এই অপশনাল মিডিয়া রেকর্ডার ব্যবহার করে ক্যামেরাতে আগের MOV ফরম্যাটের পাশাপাশি MP4 মোডে ক্যাপচার করা যাবে। SxSনামের এই ফরম্যাট সনির প্রফেশনাল ক্যমেরায় ব্যবহার করা হয়। এবছরই জেভিসি HM-100 এবং HM-700 মডেলদুটি বাজারে এনেছে এবং তখন থেকেই প্রফেশনালদের জন্য এই ক্যামেরাদুটি অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এক নজরে এইচএম-৭০০;

ক্যামেরাটি সরাসরি তুলনামুলক কম দামের অথচ নির্ভরযোগ্য SD/SDHC কার্ডে রেকর্ড করে। ফাইনাল কাপ প্রো এর জন্য MOV ফরম্যাট সরাসরি পাওয়া যায়। এখন ইচ্ছে করলে নতুন মিডিয়া রেকর্ডার ব্যবহার করে সনির XDCAM EX ফরম্যাটের জন্য SxS ফরম্যাট ব্যবহার করা যাবে।

তিনটি ১/৩ ইঞ্চি প্রগ্রেসিভ স্ক্যান এইচডি সেন্সর ব্যবহারের ফলে এর ভিডিওর মান খুবই উন্নত। এডাপটিভ পিক্সেল কোরিলেশন টেকনিকের ফলে এর রেজ্যুলূশন আগের ক্যামেরাগুলির চেয়ে বেশি এবং নিখুত পাওয়া যায়। সব ধরনের হাই-ডেফিনিশন ফরম্যাট ব্যবহার করে। জেভিসির নিজস্ব এমপেগ-২ এনকোডারে ৩৫ মেবি/সে পর্যন্ত বিটরেট ব্যবহার করে।

পরিবর্তনযোগ্য লেন্সের ব্যবস্থার কারনে এরসাথে ক্যাননের লেন্স ব্যবহার করা যায়।

লেন্স, ভিউ ফাইন্ডার, মাইক্রোফোন, ব্যাটারী ইত্যাদি সহ কাধে রেখে ব্যবহারযোগ্য এই ক্যামেরার ওজন ৮ পাউন্ড। সাধারনভাবে এই মানের অন্যান্য ক্যামেরার ওজনের তুলনায় বেশ কম।

জিওয়াই-৭০০ মডেল ক্যামেরার দাম ৭০০০ ডলার। তুলনামুলক ছোট আকারের এইচএম-১০০ মডেলের দাম ৪০০০ ডলার।

এডবি প্রিমিয়ার এলিমেন্ট ৮ এবং ফটোশপ এলিমেন্ট ৮ Adobe Premiere Elements 8 and Photoshop Elements 8

এডবি তাদের ফটো এডিটিং সফটওয়্যার ফটোশপ এবং ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার প্রিমিয়ারের নতুন ভার্শন ছেড়েছে। দুটি সফটওয়্যারই বিশ্বের ১ নম্বর স্থান দখল করে রেখেছে তাদের ব্যবহারের সহজতা এবং সব ধরনের সুবিধার জন্য। দুটি সফটওয়্যার পৃথকভাবে অথবা একসাথে পাওয়া যাবে। এর ফলে এক সফটওয়্যারের মধ্যে থেকে আরেক সফটওয়্যার ব্যবহারের সুবিধে পাওয়া যাবে। একটি অর্গানাইজার দুটি সফটওয়্যারকে একসাথে ব্যবহারে সাহায্য করবে। এতে সিএস-৪ এর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।

নতুন অটো এনালাইজার নিজে থেকেই প্রিমিয়ারের জন্য ভাল ফুটেজগুলি বাছাই করে ট্যাগ করে দেবে। ফটোশপ এর পিপল রিকগনিশন নিজে থেকেই নির্দিষ্ট ব্যক্তির ছবি বাছাই করে দেবে। নতুন যোগ করা ফুল স্ক্রীন প্রিভিউতে দেখে সরাসরি সেখান থেকে ইমেজ এবং ভিডিও ব্যবহার করা যাবে।

অটোমেশন ভিডিও ক্লিপের কোন সমস্যা নিজে থেকে দুর করবে। ভিডিওর কাপাকাপি ঠিক করা নিয়ে আর সময় ব্যয় করতে হবে না। শব্দ কমবেশি থাকলে সেটাও ঠিক করে নেবে নিজেই। আলো, রং এর সমস্যা কোথায় আছে সে যায়গাও নিজেই খুজে দেবে।

এরসাথে প্লাশ নামে একটি অপশন কেনার সুযোগ থাকবে যা কিনলে ১৫,০০০ ইমেজ, ৪ ঘন্টার ডিভিডি মানের ভিডিও, টিউটোরিয়াল, টিপস, ভিডিও ইফেক্ট, মুভি থিম ইত্যাদি পাওয়া যাবে। সেইসাথে অনলাইনে ২০ গিগাবাইট যায়গা বরাদ্দ দেয়া হবে। তবে এই সুযোগ পাওয়া যাবে শুধুমাত্র আমেরিকায়।

দুটি সফটওয়্যার একত্রে দাম ১৫০ ডলার। পৃথকভাবে প্রতিটি ১০০ ডলার।

September 22, 2009

কোডাকের হাই-ডেফিনিসন ওয়েব ক্যাম Kodak HD webcam connects to Skype

বিশ্বের প্রথমবারের মত হাই ডেফিনিসন ৩ মেগাপিক্সেল ওয়েব ক্যামেরা বাজারে এনেছে ক্যামেরা নির্মাতা কোডাক পিসি অথবা ম্যাক প্লাগ এন্ড প্লে কানিকটিভিটির এই ক্যামেরা দিয়ে ভিওআইপি, ফেসবুক, ইউটিউব, ফ্লিকার ইত্যাদি সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহার ছাড়াও বিল্ট-ইন ষ্টিল-ভিডিও ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করা যাবে তাদের ৫টি ভিন্ন ভিন্ন মডেলের দাম ৩০ থেকে ১০০ ডলার

কোডাকের এই ওয়েবক্যামেরা ব্যবহারের সময় ইয়াহু, এওএল, এমএসএন ইনষ্ট্যান্ট ম্যাসেঞ্জার, স্কাইপি ইত্যাদি ওপেন করার প্রয়োজন নেই ওয়েবক্যামের সফটঅয়্যার ওপেন করে তার ভেতর থেকেই কানেক্ট করা যাবে অতিরিক্ত কোন সফটওয়্যার বা ড্রাইভার প্রয়োজন কবে না

ড্রাগ এন্ড ড্রপ পদ্ধতিতে যে কোন ছবি বা ভিডিওকে ফেসবুক, মাইস্পেস, ফ্লিকার, ইউটিউব ইত্যাদি সাইটে আপলোড করা যাবে এক ওয়েব সাইট থেকে আরেক ওয়েব সাইটে একই পদ্ধতিতে ছবি বা ভিডিও দেয়া-নেয়া করা যাবে

ক্যামেরাগুলি কাজ করবে উইন্ডোজ এক্সপি/ভিসতা কিংবা ম্যাক ওএস ১০.৫ এবং পরবর্তী ভার্শনে

September 20, 2009

হ্যাকিং সাইট হ্যাকিং Hacking a hackers site

আপনি যদি ভাইরাস, মালঅয়্যার ইত্যাদির ভুক্তভোগি হন তাহলে খবরটা শুনে একটুখানি হেসে নিতে পারেন এফ-সিকিউর নামে এক ওয়েব নিরাপত্তা সংস্থা জানাচ্ছে তারা pakbugs.com নামে হ্যাকারদের সাইটে ঢুকে তাদের সব তথ্য বের করে এনেছে এরা মালঅয়্যার কেনা-বেচার ব্যবসা ছাড়াও ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি জাতিয় কাজের সাথে জড়িত তাদের ওয়েব সাইট থেকে রেজিষ্টার্ড মেম্বারদের তালিকা, তাদের পাশওয়ার্ড, ইমেইল ইত্যাদি তথ্য বের করে আনে তারা এতে তাদের সাইটের স্ক্রীনশটও ছিল

তবে এফ-সিকিউর জানাচ্ছে এর পর থেকেই সাইটটি কখনো চালু হচ্ছে কখনো বন্ধ থাকছে সেখানে ঢোকার চেষ্টা করে ঢোকা যাচ্ছে না

September 19, 2009

বোসের আইপড স্পিকার Bose SoundDock 10 speaker system for iPod

স্পিকারের জগতে বোস বিশাল নাম। তা হোম থিয়েটার হোক, কম্পিউটার হোক অথবা গাড়িতেই হোক। তারা আইপডের সাথে ব্যবহারের জন্য স্পিকার সাউন্ডডক ১০ বাজারে ছেড়েছে। ব্লু-টুথ কানেকটিভিটির এই সাউন্ড সিষ্টেম তারের সংযোগ ছাড়াই যে কোন যায়গায় রেখে ব্যবহার করা যাবে।

আইপডের জন্য কথাটি শুনে আকারে ছোট মনে হলেও সাউন্ডডক-১০ বেশ বড়ই। ৯ ১৭ ১০ ইঞ্চি। এর জন্য নতুনভাবে উফার ডিজাইন করা হয়েছে। আইফোন, আইপড টাচ অথবা ক্লিক হুইল আছে এমন যে কোন ডিভাইসের সাথে একে ব্যবহার করা যাবে। এর বাইরে ডিভাইস ব্যবহারের জন্য কেবল দিয়ে সংযোগ দিতে হবে।

বোসের শব্দের মান নিয়ে যেমন কোন প্রশ্ন নেই তেমনি এর দাম নিয়ে আপত্তি অনেক। এই সাউন্ড সিষ্টেমের দাম ৬০০ ডলার।

ক্যানন এসএক্স-২০ আইএস রিভিউ Canon Powershot SX20 IS

সুপারজুম ক্যামেরা হিসেবে গতবছর ক্যানন বাজারে এনেছিল SX10 এবং SX1. এখন বলা হচ্ছে নতুন এসএক্স-২০ হচ্ছে এসএক্স-১০ এর বদলী। যদিও তাদের ওয়েবসাইটে এখনও আগের এসএক্স-১০ রয়ে গেছে। আগের মডেলের সাথে তুলনা করলে এতে ১০ মেগাপিক্সেলের যায়গায় ১২ মেগাপিক্সেলে উন্নিত করা হয়েছে এবং ভিজিএ ভিডিও যায়গায় হাই-ডেফিনিসন ভিডিও যোগ করা হয়েছে। এছাড়া বাকি যাকিছু তার পরিবর্তন না করে উন্নতি করা হয়েছে।

এক নজরে এসএক্স-২০ পরিচিতি;

সেন্সর ১২.১ মেগাপিক্সেল, অপটিক্যাল জুম ২০ এক্স (২৮-৫৬০ মিমি), ২.৫ ইঞ্চি আর্টিকুলেটিং ডিসপ্লে, অটো এবং ম্যানুয়েল শ্যুটিং মোড, এসডি/এসডি এইচসি, মাল্টিমিডিয়া কার্ড, এমএমসি এবং এইচসি এমএমসি কার্ড সাপোর্ট, নেক ষ্ট্রাপ, লেন্স ক্যাপ, ইউএসবি এবং এভি কেবল ইত্যাদি পাওয়া যাবে ক্যামেরা কিনলে। ক্যামেরায় ৪টি এএ ব্যাটারী ব্যবহার করতে হয়।

এসএক্স-২০ দেখতে অবিকল এসএক্স-১০ এর মত। কিছুটা ছোট আকারের এসএলআর ক্যামেরার মত। ওয়াইড এবং টেলি দুদিকেই ব্যবহারের জন্য বেশ উপযোগি। বাটনগুলি সহজভাবে ব্যবহারের উপযোগি। মেনু ব্যবহার সহজ, প্রতিটি বিষয়ের জন্য টিপস রয়েছে।

ক্যামেরায় ১৩টি প্রিসেট মোড রয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন সিন মোড ছাড়াও রয়েছে এপারচার প্রায়োরিটি এবং সাটার প্রায়োরিটি। আর পুল ম্যানুয়েল তো রয়েছেই।

এই ধরনের অন্যান্য ক্যামেরার সাথে তুলনায় এর ডিসপ্লে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কাজ না করা অবস্থায় একে উল্টে রাখা যায় এবং ব্যবহারের সময় যেকোন দিকে ঘুরিয়ে সহজে ছবি উঠানো যায়।

এর এপারচার এফ/২.৮ (ওয়াইড) থেকে এফ/৫.৭ (টেলি)। ওয়াইড এঙ্গেলে কিছু ব্যারেল ডিসটর্শন পাওয়া যায়, এবং টেলিফটোতে কিছু পিনকুশন ডিসটর্শনও পাওয়া যায়। তবে এই মাপের লেন্সে এটা স্বাভাবিক বলেই ধরে নেয়া হয়।

এতে সুপার ম্যাক্রো মোডে ০ থেকে ৩.৯ ইঞ্চি দুরত্বে ফোকাস করা যায়। ম্যাক্রো মোডে এই দুরত্ব ৩.৯ ইঞ্চি থেকে ১.৬ ফুট। টেলিফটোতে সবচেয়ে কাছে ৩.৩ ফুট পর্যন্ত ফোকাস করা যায়। ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন অত্যন্ত কার্যকর।

ভিডিওর মান ভাল। সবচেয়ে ভাল মানের ভিডিও করার সময় একটানা ২৯ মিনিট রেকর্ড করা যায়। যে কোন মুহুর্তে ভিডিওর জন্য রেকর্ড বাটনে চাপ দিয়েই ভিডিও করা যায়।

এতে ডিজিক ৪ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যান্য সুপারজুম ক্যামেরার মত এর দামও ৪০০ ডলারের মধ্যে।

সুপারজুম ক্যামেরা কেনার জন্য অন্য যে মডেলগুলি খোজ নিতে পারেন;

Panasonic FZ35/38, Kodak Z980, Nikon P90, Olympus SP-590 UZ, Casio Exilim EX-FH20

এক্সপিফোনে উইন্ডোজ এক্সপি চলবে ITG xpPhone runs Windows XP

যদি বলা হয় এতে এএমডি প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে, ৫১২ মেগাবাইট (অথবা ১ গিগাবাইট) র‌্যাম রয়েছে, সলিড ষ্টে এবং সাধারন হার্ডডিস্ক দুইই ব্যবহার করা যায়, ফুল কিবোর্ড এবং ৪.৮ ইঞ্চি ডিসপ্লে তাহলে তাকে কম্পিউটার বলে মনে করাই স্বাভাবিক। আইটিজি এক্সপি ফোন আসলে মোবাইল ফোন। চীনের ইনভেষ্টমেন্ট টেকনোলজি গ্রুপ নামের প্রতিষ্ঠানের তৈরী। অনায়াসে নেটবুক কিংবা ল্যাপটপের চাহিদা মেটাতে সক্ষম এই ফোন।

আরেকবার জেনে নিন, এতে রয়েছে এএমডি সুপার মোবাইল প্রসেসর। ৫১২ মেগাবাইট/১ গিগাবাইট মেমোরী, ৮ থেকে ৬৪ গিগাবাইট এসএসডি, ৩০ থেকে ১২০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক, ১.৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, ভিজিএ, ইউএসবি, ইয়ারফোন, মাইক্রোফোন, ডক কানেকটর, সিম স্লট সহ সব ধরনের পোর্ট। এক্সপি ফোন ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। এতে কিবোর্ড ছাড়াও রয়েছে ডি-প্যাড এবং টাচপ্যাড। এতে আরো রয়েছে ওয়াই-ফাই, থ্রিজি, ব্ল-টুথ, জিপিএস এবং অপশনাল ওয়াই-ম্যাক্স।

উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারের পরও এতে এক চার্জে ৫ ঘন্টা টক টাইম এবং ৫ দিন ষ্টান্ডবাই পাওয়া যাবে।

আইটিজি ফোনটির মাপ জানায়নি। ছবি থেকে হিসেব করে যা পাওয়া যায় তা হচ্ছে, এর মাপ হবে ১৫৮-৭৫-১৫ মিমি। ওজন হতে পারে ৪০০ গ্রাম। সেক্ষেত্রে এটা বর্তমানের সবচেয়ে বড় আকারের মোবাইল ফোন হতে যাচ্ছে।

ফোনটি সাদা, কালো এবং লাল রঙে পাওয়া যাবে। এর দাম কত এবং কবে নাগাদ পাওয়া যাবে জানানো না হলেও সরাসরি কোম্পানী থেকে অনলাইনে বিক্রির আবেদন গ্রহন করা হচ্ছে। ওয়েব ঠিকানা;

http://www.xpphone.com/en/product/order.html