তাইওয়ান সরকার জানিয়েছে ই-বুকের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে তারা এই শিল্পে ২০০ কোটি তাইওয়ান ডলার সহায়তা প্রদান করবে। কোম্পানীগুলি তাদের খরচের ৪০ ভাগ পর্যন্ত সহায়তা পাবে সরকারের কাছ থেকে।
বর্তমান সময়েই তাইওয়ান ই-বুকের ক্ষেত্রে বিশ্বের সেরা। আমাজনের কিন্ডলে রিডার এবং সনি রিডারের বড় একটা অংশ যায় তাদের কাছ থেকে। এজন্য ব্যবহৃত ই-পেপার সরবরাহ করে তারা। সারা বিশ্বের ৯০ ভাগ ই-পেপার সরবরাহ করে প্রাইম ভিউ ইন্টারন্যাশনাল নামে একটিমাত্র কোম্পানী। এগুলি দিয়ে ই-বুক রিডার তৈরী করা হয়।
২০০৯ সালে ই-বুকের বিক্রি ৪০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে বলা হচ্ছে। এই সংখ্যা আগামী বছরে দ্বিগুন হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তাইওয়ান সরকারের এই সহায়তার ফলে ৬ ইঞ্চি ই-বুকের দাম ৩০০ ডলার থেকে কমে ১০০ ডলারে নেমে আসবে।
উল্লেখ করা যেতে পারে মানুষ অনলাইনে যাকিছু কেনাকাটা করে তারমধ্যে সবচেয়ে বেশি হচ্ছে বই। মোট বিক্রির প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি। বর্তমানে ই-বুকের চাহিদা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। আমাজন ছাড়াও গুগল, মাইক্রোসফট এবং আরো অনেকে এদিকে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। নতুন নতুন কোম্পানীও ই-বুক রিডার তৈরী করছে। এছাড়া আইফোন, আইপড টাচ ইত্যাদিও ই-বুক রিডার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
No comments:
Post a Comment