May 31, 2009

বিনামুল্যে ফটোশপের প্লাগইন Free Photo-tools plug-in for Photoshop


অন-ওয়ান এর বিখ্যাত প্লাগইন ফটো-টুলস এর লাইট ভার্শন ২ বিনামুল্যে দেয়ার ঘোষনা দেয়া হয়েছে। বিনামুল্যের এই ফটো-টুলস লাইট ২ তে মুল সফটওয়্যারের ১৪টি ইফেক্ট ব্যবহার করা যাবে এবং ফটোশপ সিএস২, সিএস৩ এবং সিএস৪ এর সাথে ব্যবহার করা যাবে। তবে লাইটরুম এবং এপারচার এর সাথে ব্যবহার করা যাবে না। লাইট ভার্শনের ১৪টি ইফেক্টের মধ্যে রয়েছে ব্লাক সফট, ব্লিচ বাইপাস, বুষ্ট কালার, ক্রোম, ক্রশ প্রসেস, ডিজিটাল ফিল ফ্লাশ, সুপার সার্পেনার, টার্বো বুষ্ট ইত্যাদি।

উল্লেখ করা যেতে পারে ডিজিটাল ফটোগ্রাফির জন্য বহুল ব্যবহৃত এই সফটওয়্যারের ষ্ট্যান্ডার্ড ভার্শনে রয়েছে আরো ১৬৭টি ইফেক্ট এবং প্রফেশনাল ভার্শনে লাইটরুম এবং এপারচার এর সাথে ব্যবহারের সুবিধা ছাড়াও জ্যাক ডেভিসের অতিরিক্ত ৫০টি এবং কেভিন কুবোটার ৬২টি ইফেক্ট।

ডাউনলোডের জন্য ভিজিট করুন : http://www.ononesoftware.com/pt2lite

জুনে ওয়াইম্যাক্স চালু হচ্ছে না No Wimax in Bangladesh

ওয়াইম্যাক্সের লাইসেন্স পাওয়া প্রতিষ্ঠান বাংলা লায়নের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল জুনে অন্তত ঢাকায় অয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সার্ভিস ওয়াইম্যাক্স চালু হবে। এজন্য ব্যাপক প্রচার চালানো হয় এবং গ্রাহক রেজিষ্ট্রেশনও করানো হয়। এখন জানানো হচ্ছে জুনে চালু হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। এখনপর্যন্ত পরীক্ষামুলকভাবেও চালু করা সম্ভব হয়নি। শুধুমাত্র ঢাকাতেই জুলাইয়ের শেষদিকে চালু হতে পারে। লাইসেন্সপ্রাপ্ত অন্য কোম্পানীগুলি আরো পিছিয়ে। অপরি তাদের পরীক্ষামুলক কাজ শুরু করতে পারে আগষ্টের শেষে অথবা সেপ্টেম্বরে।

ওয়াইম্যাক্স প্রসংগে কর্মকতাদের প্রশ্ন করায় তাদের কাছ থেকে এই প্রযুক্তির বিভিন্ন প্রশংসামুলক বক্তব্য শোনা যায়। এতে কত বেশি গতি ব্যবহার করা যাবে, কত দ্রুত ভিডিও-ছবি ইত্যাদি আদান-প্রদান করা যাবে, এর প্রভাবে দেশের অর্থনীতির কি উপকার হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা অনেকেই এসব কথায় বিরক্ত হয়ে হতাসা প্রকাশ করছেন। তাদের সহজ বক্তব্য, এতে কি হবে সেটা জানানোর দায়িত্ব না নিয়ে দ্রুত সার্ভিস চালু করুন।

May 29, 2009

বাংলাদেশে ইন্টারনেটে ব্যবসার বাধাসমুহ Internet Business in Bangladesh

আপনি বাংলাদেশে বাস করেন, চারিদিকে লোকজন কোলাহল করছে ইন্টারনেট ব্যবহার করে কত সহজে লক্ষ টাকা-কোটি টাকা আয় করা যাবে, দেশ উন্নয়নশীল থেকে মধ্যম আয়ের, চাইকি ধনী দেশে পরিনত হবে। আর আপনি মনে করছেন তাইত-, এবুদ্ধি আগে পাইনি কেন ? আমার আজই ইন্টারনেট প্রয়োজন। কাল থেকেই টাকা আসতে শুরু করবে। যদি গত দশ-পনের বছরের ইতিহাস লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন এই কথাগুলো বহুবার, বহুভাবে বলা হয়েছে। কখনো ডাটা এন্ট্রি, কখনো মেডিকেল ডাটা ট্রান্সক্রিপশন, কখনো মাল্টিমিডিয়া, কখনো ওয়াপ কনভার্শন, কখনো ওয়েব পোগ্রামিং, কখনো কল সেন্টার। মুল বক্তব্য একই এবং ফলাফল একই। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কথাগুলো বলে কিছু মানুষের একাউন্টে জমছে কোটি টাকা, আর যারা এই অর্থ জোগাচ্ছেন তাদের লাভের খাতা শুন্য। সময় হয়েছে, মুল সমস্যার দিকে একবার দৃষ্টি দিন।

প্রথম বাধা অবশ্যই কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের স্বল্প ব্যবহার। বলা হয় বাংলাদেশে শতকরা ১ জন মানুষ কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ পায়। দক্ষিন কোরিয়ায় কম্পিউটার ব্যবহার করে শতকরা ৯০ জন। সেই ব্লগারের কথা মনে করতে পারেন নিশ্চয়ই, অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথা ব্লগে লিখে জেলে যেতে হয়েছে সেই পার্ক এর কথা। তার প্রতিটি পোষ্ট (ব্লগ আর্টিকেল) পড়ত কয়েক লক্ষ মানুষ। তার ওয়ের সাইট থেকে এডসেন্স বা অন্য বিজ্ঞাপন থেকে যা আয় করা সম্ভব আপনি তার হাজার ভাগের একভাগও সুযোগ পাবেন না। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট দুটোরই ব্যবহারের সুযোগ বাড়ানো যেমন প্রয়োজন, সেইসাথে সেগুলি যেন ঠিক কাজে ব্যবহার করা হয় সেই সচেতনতাও প্রয়োজন। বলা হয় সরকার চেষ্টা করছেন, ব্যান্ডউইডথ এর দাম কমাচ্ছেন, আইএসপিগুলোকে বারবার নির্দেশ দিয়েও তার পুরোটা ব্যবহার করাতে পারছেন না। যার অর্থ দাড়ায় দেশ চালাচ্ছেন সরকার আর সরকারকে চালাচ্ছেন এইসব ব্যবসায়ীরা। এই অবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি কি করতে পারেন জানেন নিশ্চয়ই। আরেকবার স্মরন করিয়ে দেয়া যেতে পারে। যদি প্রোগ্রামার হন, ঘরে বসে বিশ্বের যে কোন প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার তৈরী করে দিতে পারেন, ছোটখাট সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন, কারো ওয়েব সাইট তৈরী করে দিতে পারেন, গেম অথবা মুভির এনিমেশনের জন্য মডেল তৈরী করে দিতে পারেন। এর প্রতিটি কাজের মুল্য হিসেব হয় ডলারে। যদি এতটা দক্ষ নাও হন, পাড়ায় দোকান না দিয়ে ইন্টারনেটে দোকান খুলে বসতে পারেন। বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে ক্রেতা সেই জিনিষ কিনতে পারে। আপনি ঘরে বসে সেগুলি পাঠিয়ে দিতে পারেন। আর বিশ্বের কথা বাদই দিন, দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় যারা বাস করেন, যাদের নির্দিষ্ট পন্য কিনতে বড় শহরে ছুটতে হয় তাদের ঘরে বসে কেনার সুযোগ করে দিতে পারেন। বর্তমান কুরিয়ার ব্যবস্থায় সেটা খুব ভালভাবেই সম্ভব। তবুও সেটা হচ্ছে না। কারন;

কারন আপনাকে বলা হয়েছে আপনি অনলাইনে লেনদেন করতে পারবেন না। এটা অপরাধ। এভাবে বিদেশে টাকা পাচার করা হয়। না বলে উপায় নেই, যারা এই নীতি করেছেন তাদের নামেই শতশত কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। নিউ ইয়র্কে যখন ট্যাক্সির ভাড়া ক্রেডিট কার্ডে দেয়া বাধ্যতামুলক করা হয়েছে সেখানে একটি দেশে আইন করে ক্রেডিট কার্ডে শতরকম বাধা তৈরী গ্রহনযোগ্য হতে পারে না। সমস্যা থাকবেই, তার অর্থ এই না যে মাথা ব্যথা হলে মাথা কেটে ফেলতে হবে। অন্য দেশ যদি এর সমাধান করতে পারে তাহলে সেই উদাহরনের দিকেই দৃষ্টি দেয়া উচিত।

আরেকটি কারন বলার আগে সাবধান করে দেয়া ভাল, যিনি এই লেখা পড়ছেন তারও আতে ঘা লাগতে পারে। বাংলাদেশের মানুষের কারিগরী জ্ঞান, বিদেশী ভাষা জ্ঞান, বিদেশ সম্পর্কে জ্ঞান নিতান্তই কম, অনেক ক্ষেত্রে বিকৃত। সকলেই সব বিষয়ে পারদর্শী, কাজের দায়িত্ব দিলে কিছুই পারেন না। কারন কি শিক্ষা ব্যবস্থার দুরবস্থা, নাকি অর্থনৈতিক দুরবস্থা, নাকি রাজনৈতিক অস্থিরতা, নাকি ভাল-মন্দ এবং সৎ-অসৎএর বৈষম্য সে বিশ্লেষন যারা করার তারা করবেন। তবে এটা বাস্তবতা এবং এই অবস্থার উন্নতি ঘটানো প্রয়োজন। অনেক বিশেষজ্ঞ একসময় ডিজিটাল ডিভাইড নিয়ে বুলি আওড়েছেন এখনও আওড়াচ্ছেন। যারা বাস্তবে কখনো দুলাইন কোড লেখেননি, লেখার যোগ্যতা রাখেন না, প্রোগ্রামারের সমস্যা কি জানার জন্য প্রোগ্রামারের সাথে কথা বলেননি তারা যদি নীতিনির্ধারনের দায়িত্বে থাকেন সেখানে অন্ধকার ছাড়া কিছু থাকে না। তাদের কথা তাদের বলতে দিন। যদি কোন বিষয়ে সত্যিই পারদর্শী হতে চান তাহলে সাধনা করুন। একটামাত্র বিষয় বেছে নিয়ে সেটাতেই লেগে থাকুন। দৌড়াতে পারি না কিন্তু প্রথম পুরস্কার আমার সময় ফুরনোর আগেই এই মনোভাব ত্যাগ করুন।

বিষয়কে আর দীর্ঘ না করে আপনি কি করতে পারেন সেকথা বলে শেষ করা যাক। আপনি গনতান্ত্রিক দেশের নাগরিক। গনতন্ত্রের রীতি হচ্ছে জনগনের সুবিধা বিবেচনা করে সবকিছু নির্ধারন করা হবে। সেটা যদি না হয় তাহলে আপনার কর্তব্য আপনার কি প্রয়োজন সেটা জানানো। জনগন বাধ্য না করলে সরকার কখনোই নিজের সুবিধা ছেড়ে দেবে না। এবং জনগন মুর্খ থাকলেই তাদের লাভ। কাজেই আপনার প্রয়োজনের কথা পরিচিতজনকে বলুন, তাকে বলুন আরেকজনকে বলতে। সারা দেশে সকলের মধ্যে বিষয়টি ছড়িয়ে দিন।

যত দ্রুত বৃক্ষরোপন করবেন তত দ্রুত ফল পাবেন।

নিনটেনডো আসছে মোবাইল ফোনে Nintendo like Gaming Phone

সনি এরিকশন জানিয়েছে তারা সনির গেম কনসোল প্লে-ষ্টেশনের আদলে টাচস্ক্রিণ মোবাইল ফোন আনছে। প্লে-ষ্টেশন ৩ এর সাথে কানেক্ট করে ভিডিও গেম চালানো যাবে আইনো নামের এই সেট ব্যবহার করে। ৮ মেগাপিক্সেলের এই ক্যামেরায় জিএসএম, ইউএমটিএ, এইচএসপিএ এবং ওয়াই-ফাই থাকবে। এতে মাইক্রো এসডি কার্ডও ব্যবহার করা যাবে।

এছাড়া তারা সাটিও নামে ১২ মেগাপিক্সেলের আরেকটি হ্যান্ডসেট প্রদর্শন করেছে। আগে একে আইডু নামে ছাড়ার ঘোষনা দেয়া হয়েছিল। এটা সনি এরিকশনের প্রথম সিমবিয়ান ফোন।

ইয়ারি নামে আরেকটি ফোন তারা প্রদর্শন করে যাতে নিনটেনডোর মত গেম কনসোল বিল্ট-ইন। ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, স্লাইডার কিবোর্ড সহ এই ক্যামেরায় আইনোর-র মত সব ধরনের অয়্যারলেস কানেকটিভিটি রয়েছে।

তিনটি ফোন এবছরের তৃতীয়ভাগে বাজারে আসার কথা। কোনটিরই দাম জানানো হয়নি।

May 27, 2009

৫০০ গিগাবাইট ইউএসবি/ফায়ারঅয়্যার হার্ডডিস্ক 500GB USB/Firefire Disk

আদার ওয়ার্ল্ড কম্পিউটিং সংক্ষেপে ওডব্লিউসি নতুন এক ষ্টেরেজ ডিভাইস (হার্ডডিস্ক) বাজারে এনেছে ৫০০ গিগাবাইট ধারনক্ষমতার এর জন্য পৃথকভাবে পাওয়ার দেয়া প্রয়োজন হবে না ইউএসবি ২.০ অথবা ফায়ারঅয়্যার পোর্টে কানেক্ট করলেই কাজ করবে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট ১০০ মেবা/সে উইন্ডোজ এবং ম্যাক অপারেটি সিষ্টেমে এটি কাজ করবে এর ৫০০ গিগাবাইট ধারনক্ষমতা কতটুকু ধারনা পাবার জন্য একটি উদাহরনই যথেষ্ট, এতে ২৫০ টি ডিভিডি মুভি কপি করে রাখা যাবে এর নাম ওডব্লিউসি মারকারি অন-দা-গো প্রো

এর আকার ৩.৫ ইঞ্চি ৫.৫ ইঞ্চি ১ ইঞ্চি এর ৩টি মডেল পাওয়া যাবে, একটি ট্রিপল ইন্টারফেসের অর্থাৎ ফায়ারঅয়্যার ৮০০/৪০০ এবং ইউএসবি ২.০ পোর্টে ব্যবহার করা যাবে, আরেকটি কমবো, এগুলি ফায়ারঅয়্যার ৪০০ এবং ইউএসবি পোর্টে কাজ করবে, তৃতীয়টি শুধুমাত্র ইউএসবি পোর্টে কাজ করবে উইন্ডোজ ৯৮ সেকেন্ড এডিসন থেকে শুরু করে পরবর্তী ভার্শনের উইন্ডোজ এবং ম্যাক অপারেটিং সিষ্টেমে এগুলি সরাসরি কাজ করবে এগুলির দাম ইন্টারফেস অনুযায়ী ১৯০ ডলার থেকে ২৪০ ডলার

আকর্ষনীয় এই ড্রাইভগুলি শকপ্রুফ আবরনে রাখা, সাথে ক্যারিং কেস দেয়া হয় কোম্পানীর ওয়ারেন্টি ৩ বছরের এরসাথে ২০০ ডলার মুল্যের বিভিন্ন ইউটিলিটি সফটওয়্যার দেয়া হয়

উল্লেখ করা যেতে পারে, এটিই প্রথম ৭২০০ আরপিএম এর ৫০০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক অন্যান্য কোম্পানীর এধরনের যে হার্ডডিস্কগুলি বাজারে পাওয়া যায় সেগুলি ৫৪০০ আরপিএম

ভিসতা সার্ভিস প্যাক ২ SP2 for Vista, Windows Server 2008


উইন্ডোজ ভিসতা এর সার্ভিস প্যাক ২ এবং উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮ এর নতুন সার্ভিস প্যাক মাইক্রোসফটের ডাউনলোড সাইটে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে এগুলি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করতে হবে। ৩০সে জুন থেকে ভিসতা ব্যবহারকারীদের জন্য ইন্টারনেটে আপডেট করার ব্যবস্থা করার কথা।

এই মুহুর্তে ভিসতা সার্ভিস প্যাক ২ দেয়া হচ্ছে যারা সফটওয়্যার তৈরী করেন তাদের জন্য। ব্যবহারকারীদের বলা হচ্ছে তাদের জন্য ফাইনাল ভার্শন জুলাইয়ের আগে পাওয়া যাবে না।

সুইডেনে বানিজ্যিক ৪জি First commercial 4G in Sweden

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মোবাইল ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের প্রযুক্তি ৪জি (লং টার্ম এভোলুশন, এলটিই) পরীক্ষা করা হয়েছেসেগুলি ছিল পরীক্ষাইসুইডেন প্রথমবারের মত বানিজ্যিক কাজে ব্যবহারের পরীক্ষা চালাচ্ছেএজন্য তারা বেজ ষ্টেশ স্থাপন করেছেচালু হলে তাদের দাবী অনুযায়ী এর গতি হবে বর্তমানের থ্রিজি-র গতির চেয়ে ১০ গুন বেশিযার অর্থ দাড়ায় সেকেন্ডে ৬০ মেগাবিট থেকে ১০০ মেগাবিট সুইডেনের জাতিয় টেলিকমিউনিকেশন সংস্থা টালিয়া একথা নিশ্চিত করেছে
৪জি-র এই ঘোষনায় রীতিমত বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছেমাত্র ১ সপ্তাহ আগে টেলিনর এক বিজ্ঞাপনে মোবাইল ব্রডব্যান্ডের যে সর্বোচ্চ সীমা উল্লেখ করেছিল এই ঘোষনা তার বিরোধীটেলিনর একে অবাস্তব বলে আখ্যায়িত করেছেকোন কোন সংস্থা ৪জি ধারনার সমালোচনা করেছেতাদের বক্তব্য টেলিকম শিল্পের দুর্বলতা হচ্ছে যখন কোন প্রযুক্তি সবে তার বিনিয়োগ উঠাতে চেষ্টা করে তখনই নতুন আরেক প্রযুক্তি এনে হাজির করা হয়কেউ কেউ একে মিডিয়ার তৈরী প্রচারনা বলে মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ বলছেন এবিষয়ে সুইডের প্রথম হওয়ার দাবী করতে পারে না কারন আগেই ওয়াইম্যাক্স চালু হয়েছেআমেরিকায় অন্তত দুটি অংগরাজ্যে, বাল্টিমোর এবং পোর্টল্যান্ডে এর ব্যবহার রয়েছেএবং ওয়াইম্যাক্স আসলে ৪জিতাদের উচিত ছিল ৪জি না বলে এলটিই উল্লেখ করা
বিতর্ক যতই হোক, আগেই যেমনটা উল্লেখ করা হয়েছে, ৪জি বা এলটিই এর পরীক্ষা করেছে এবং করছে বৃটেন, জাপান সহ অনেক দেশযদিও বাস্তবে এর ব্যবহারের জন্য আগামী বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারেকারন সাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য ৪জি মডেম এখনও তৈরী হয়নি

৯০ ভাগ ইমেইল স্প্যাম 90 Percent of E-mail Is Spam

যারা ইমেইল ব্যবহার করেন তাদের জন্য এক বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা, মেইল বক্স ভর্তি অযাচিত মেইল। বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন, বিভিন্ন ধরনের অফার, লটারীতে পাওয়া পুরস্কারের চিঠি। প্রতিদিন ডজন ডজন, কারো কারো ক্ষেত্রে শতশত কিংবা হাজার হাজার মেইল এসে জমতে থাকে। সিকিউরিটি কোম্পানী বলছে বর্তমানে এইজাতিয় মেইল (স্প্যাম) এর পরিমান ৯০.৪ শতাংশ। গত মাসের তুলনায় ৫.১ ভাগ বেশি।

তবে তথ্যটি একেবারে নতুন না। বেশ কয়েক বছর ধরেই স্প্যামের সংখ্যা শতকরা ৮০ থেকে ৯৫ ভাগের মধ্যে। নানারকমভাবে ব্যবহারকারীদের ইমেইল এড্রেস, পাশওয়ার্ড ইত্যাদি সংগ্রহ করে এগুলি পাঠানো হয়। সাধারনভাবে এদের অনেকগুলিই লোভনীয় বিজ্ঞাপন, তবে এর মধ্যে অনেকগুলিই মুলত আর্থিক লেনদেনের খবর সংগ্রহ করে। ইদানিং সোস্যাল নেটওয়াকিং সাইট যেমন ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদিকে ব্যবহার করেও স্প্যাম ছড়ানো হচ্ছে।

অধিকাংশ ইমেইল সফটওয়্যার স্প্যামকে চিনতে পারে এবং নিজে থেকেই সেগুলিকে পৃথক ফোল্ডারে রাখে। ব্যবহারকারী আরো সাবধান হওয়ার জন্য যা করতে পারেন তা হচ্ছে অপরিচিত ইমেইল না দেখেই মুছে দেয়া, স্প্যামের উত্তর না দেয়া, যেখানে সেখানে নিজের ইমেইল এড্রেস ব্যবহার না করা ইত্যাদি।

May 26, 2009

টারমিনেটর সালভেসন Terminator Salvation T4

২৫ বছর আগে টার্মিনেটর নামে একটি হলিউডের ছবি বাজারে আসার পরই সারা বিশ্বের দর্শকদের মন জয় করে। সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব যখন দর্শকদের সামনে আনা হয় তখন তারসাথে আরেকটি বিষয় চিরদিনের জন্য একিভুত হয়ে গেছে। তা হচ্ছে কম্টিউটার ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট। সেইযুগে, যখন পেন্টিয়াম কম্পিউটার আবিস্কার হয়নি তখন তারা দেখিয়েছিলেন কম্পিউটারে কি করা সম্ভব। এরপর বহু সময় গড়িয়েছে। কম্পিউটারেই সম্পুর্ন ছবি তৈরী এখন সাধারন ঘটনা। তারপরও টারমিনেটর ফোর, কিংবা টার্মিনেটর সালভেসন এমন কিছু দেখাতে যাচ্ছে যা অন্যরা এখনো দেখাননি। এমনটাই দাবী নির্মাতা পক্ষের।

কেমন করে দেখাবেন যদি দেখাতে হয় একটি রকেটের সাথে গাড়ির ধাক্কা ? সেই ধাক্কায় ঠুকরো টুকরো হয়ে গাড়ির অংশ খসে পড়বে একটি পালাতে থাকা ট্রাকের ওপর এবং তাকে ধাওয়া করা মটোটার্মিনেটর নামের যান্ত্রিক ভিলেনের পথে।

খুবই সহজ, থ্রিডি এনিমেশন সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটারে তৈরী করে নেয়া। তবে কথা হচ্ছে অভিজ্ঞ চোখ দেখেই বোঝে কোনটা ক্যামেরায় উঠানো আর কোনটা কম্পিউটার এনিমেশন। টার্মিনেটর সালভেসনে একটি গাড়িকে সত্যিসত্যি শুন্যে উঠিয়ে রকেটের সাথে ধাক্কা লাগানো হচ্ছে।

বিষয়টা এত গুরুত্বপুর্ন কেন- ব্যাখ্যা করছেন কিং কং, আয়রন ম্যান ইত্যাদির ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট করে খ্যাতি পাওয়া বেন স্নো, এধরনের দৃশ্য ক্যামেরায় ধারন করতে পারা অলৌকিক ব্যাপার। আমরা যা করছি তা হচ্ছে যতটা সম্ভব দৃশ্য ক্যামেরায় ধারন করা, অন্যদিকে পুরো দৃশ্যটি কম্পিউটারে তৈরী করা। তারপর দুটিকে এক করা।

আরেকটি দৃশ্যে গর্জ নদীর ওপর একটি ব্রিজের ওপর বড় ধরনের বিষ্ফোরন দেখানো হয়েছে। বাস্তবে এই বিখ্যাত ব্রিজের ওপর বিষ্ফোরন ঘটানো অসম্ভব। সেকারনে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন স্থানে দৃশ্যটি ধারন করা হয়েছে। তারপর কম্পিউটারে সেগুলিকে একত্র করে ব্যবহার করা হয়েছে।

সিনেমায় গলন্ত ধাতব পদার্থ গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য মাত্র কয়েক সেকেন্ডের, কিন্তু সেটা বাস্বতসম্মত চেহারায় তৈরী করতে বহুদিন এবং শতশত শক্তিশালী প্রসেসর প্রয়োজন। বিষয়টি জানা থাকলে সেই বিশেষ মুহুর্তটি সত্যিকারের উপভোগ করা সম্ভব।

May 25, 2009

বিনামুল্যের এন্টিভাইরাস Free registered anti-virus


কম্পিউটারের সবকিছু হারানোর পর হয়ত আপনার মনে হয়েছে ভাইরাস থেকে সাবধান থাকা প্রয়োজন ছিল। বাজার থেকে এন্টিভাইরাস কিনে এনে ইনষ্টল করলেন। তারপরও সমস্যা থেকেই গেল। কদিন পরপর ফরম্যাট করতে হয়, একবার করা কাজ আবার করতে হয়। মনে হচ্ছে এমন কোন এন্টিভাইরাস যদি থাকত যা দিয়ে এই সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

আপনাকে শতভাগ সাফল্য দেয়ার মত এন্টিভাইরাস অবশ্যই তৈরী হয়নি। কোন এন্টিভাইরাস নির্মাতা এই দাবী করে না। তবে তাদের মধ্যে ভালমন্দ রয়েছে। কিভাবে, কত ধরনের ভাইরাস শনাক্ত করতে পারে, কত দ্রুত কাজ করে, ব্যবহার কতটা সহজ এবং অবশ্যই নতুন ভাইরাসের সাথেসাথে আপডেট করে কিভাবে। আপনি বিনামুল্যে এই সবকিছু মিলিয়ে ভাল এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন।

এন্টিভাইরাসের নাম এভাস্ট (avast)। ব্যবহার খুবই সহজ। তাদের ওয়েবসাইটে যান (http://www.avast.com/) এবং হোম এডিশন ডাউনলোড করুন, ইনষ্টল করুন, নিজের নাম-ঠিকানা (ইমেইল) দিয়ে রেজিষ্টার করুন। আপনার ইমেইল ঠিকানায় রেজিষ্ট্রেশন কোড পাঠানো হবে। অর্থাৎ আপনার কম্পিউটার ইন্টারনেটে যাওয়া মাত্র প্রতিদিন সে আপডেট করে নেবে। বিনিময়ে আপনার কাছে অর্থ চাইবে না। লক্ষ্য রাখবেন, শুধুমাত্র হোম এডিশনই বিনামুল্যে পাওয়া যায়, অন্যগুলি কিনতে হয়। এতে আপনার কাজ ভালভাবেই চলে যাওয়ার কথা। এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৮ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।

এন্টিভাইরাস এমনই সফটওয়্যার যা না হলে চলে না, আবার পাইরেটেড এন্টিভাইরাস কাজ করবে এমন নিশ্চয়তা নেই। যদি বিনামুল্যে সমাধান চান তাহলে এরচেয়ে ভাল সমাধান পাওয়া কঠিন। যারা এন্টিভাইরাসের কার্যকারীতা যাচাই করেন তাদের তালিকায় এভাস্টের নাম শুরুর দিকে।

বিনামুল্যের এন্টিভাইরাস Free registered anti-virus

কম্পিউটারের সবকিছু হারানোর পর হয়ত আপনার মনে হয়েছে ভাইরাস থেকে সাবধান থাকা প্রয়োজন ছিল। বাজার থেকে এন্টিভাইরাস কিনে এনে ইনষ্টল করলেন। তারপরও সমস্যা থেকেই গেল। কদিন পরপর ফরম্যাট করতে হয়, একবার করা কাজ আবার করতে হয়। মনে হচ্ছে এমন কোন এন্টিভাইরাস যদি থাকত যা দিয়ে এই সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

আপনাকে শতভাগ সাফল্য দেয়ার মত এন্টিভাইরাস অবশ্যই তৈরী হয়নি। কোন এন্টিভাইরাস নির্মাতা এই দাবী করে না। তবে তাদের মধ্যে ভালমন্দ রয়েছে। কিভাবে, কত ধরনের ভাইরাস শনাক্ত করতে পারে, কত দ্রুত কাজ করে, ব্যবহার কতটা সহজ এবং অবশ্যই নতুন ভাইরাসের সাথেসাথে আপডেট করে কিভাবে। আপনি বিনামুল্যে এই সবকিছু মিলিয়ে ভাল এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন।

এন্টিভাইরাসের নাম এভাস্ট (avast)। ব্যবহার খুবই সহজ। তাদের ওয়েবসাইটে যান (http://www.avast.com/) এবং হোম এডিশন ডাউনলোড করুন, ইনষ্টল করুন, নিজের নাম-ঠিকানা (ইমেইল) দিয়ে রেজিষ্টার করুন। আপনার ইমেইল ঠিকানায় রেজিষ্ট্রেশন কোড পাঠানো হবে। অর্থাৎ আপনার কম্পিউটার ইন্টারনেটে যাওয়া মাত্র প্রতিদিন সে আপডেট করে নেবে। বিনিময়ে আপনার কাছে অর্থ চাইবে না। লক্ষ্য রাখবেন, শুধুমাত্র হোম এডিশনই বিনামুল্যে পাওয়া যায়। এবং এতে আপনার কাজ ভালভাবেই চলে যাওয়ার কথা। এদের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৮ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।

এন্টিভাইরাস এমনই সফটওয়্যার যা না হলে চলে না, আবার পাইরেটেড এন্টিভাইরাস কাজ করবে এমন নিশ্চয়তা নেই। যদি বিনামুল্যে সমাধান চান তাহলে এরচেয়ে ভাল সমাধান পাওয়া কঠিন। যারা এন্টিভাইরাসের কার্যকারীতা যাচাই করেন তাদের তালিকায় এভাস্টের নাম শুরুর দিকে।

May 24, 2009

ভাজকরা হেলিকপ্টার

নিজের একটা যানে চড়ে মুহুর্তের মধ্যে শুণ্যে উঠে কোথাও যাওয়া এখনও বৈজ্ঞানিক শুধু কল্পকাহিনীতেই পাওয়া যায় তবে ভবিষ্যতে হয়ত এমন সময় আসবে যখন আপনার নিজেরই এমন যান থাকবে সেটা ভাজ করে অল্প যায়গায় রাখা যাবে জার্মান ডিজাইনার ড্যানিয়েন কোচিবা এধরনের যান তৈরী করেছেন তিনি নাম রেখেছেন হ্যামেল (মৌমাছি) দুজন যাত্রী এতে উঠতে পারে ভাজ করলে এটা একটা বাক্সে পরিনত হয় রাখার জন্য একেবারেই অল্প যায়গা প্রয়োজন হয় জরুরী প্রয়োজনে এক যায়গা থেকে আরেক যায়গায় যেতে, পুলিশ বা মিলিটারী এগুলি কাজে লাগাতে পারে

এর পিছনের ডানার কাজ দুটি থেকে থাকার সময় পা হিসেবে ব্যবহৃত হবে, চলার সময় ভারসাম্য রাখবে ড্যানিয়েলের দাবী অনুযায়ী এটি বর্তমানে হেলিকপ্টারের চেয়ে অধিক কর্মক্ষম এবং জ্বালানীসাশ্রয়ী এর নির্মাতার বক্তব্য, যে কোন গবেষনা বা অভিযানের জাহাজে ব্যবহারের জন্য এটি অত্যন্ত উপযোগি

অল্প দামের জনপ্রিয় ক্যামেরা Nikon D40

নিকন (নাইকন) ডি-৪০ ক্যামেরা কতটা জনপ্রিয় জানার জন্য কিছু উদাহরন দেখা যেতে পারে এই মডেলকে আগ্রেড করে একসময় ডি-৪০এক্স বাজারে ছাড়া হয়েছিল, তারপর তাকেও আপগ্রেড করে ডি-৫০ ছাড়া হয়েছিল বর্তমানে ডি-৪০এক্স কিংবা ডি-৫০ এর অস্তিত্ব নেই বিক্রির তালিকায় শীর্ষ ১০ ক্যামেরার মধ্যে ডি-৪০কে সবসময়ই পাওয়া যায় ম্যাকওয়ার্ল্ড পত্রিকার এডিটর চয়েজ তালিকায় প্রথম পছন্দ নিকন ডি-৪০ কি এমন অসাধারনত্ব রয়েছে যা প্রায় অমর করে রেখেছে একে

প্রথমত ছবির মান আপনি মনে করতে পারেন বর্তমান সময়ে ৬ মেগাপিক্সেল একেবারেই সেকেলে, যখন মোবাইল ফোনেই ১২ মেগাপিক্সেল পাওয়া যায় আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন, এসএলআরের তুলনা এসএলআরের সাথেই হতে পারে মোবাইল ফোন কিংবা পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরার সাথে কখনোই না কাজেই যদি অন্য এসএলআরের সাথে তুলনা করতে চান তাহলে করতেই পারেন, অন্যকিছুর সাথে নয়

দ্বিতীয়ত, ব্যবহারের সহজতা আপনি হয়ত আগে এসএলআর ব্যবহার করেননি সেক্ষেত্রে ডি-৩০০ ব্যবহার করে খুব সুবিধে পাবেন না তার সত্যিকারের ব্যবহার যতদিনে রপ্ত করবেন ততদিনে সেটাও সেকেলে মনে হবে তারচেয়ে বরং ডি-৪০ দিয়েই শুরু করুন কখনো যদি মনে হয় আপনার এরচেয়েও বেশি প্রয়োজন শুধুমাত্র তখনই পরের মডেলের দিকে যান ততদিনে কোন ক্যামেরার কি সুবিধা ভালভাবেই জেনে যাবেন আপনার প্রয়োজন কতটুকু সেটাও।

তৃতিয়ত এর দাম এই দামে এসএলআর কেনা যায় এটা অনেকের ধারনার বাইরে ক্যামেরার বিস্তারিত বর্ননা দেয়ার প্রয়োজন নেই এটি এসএলআর, এবং বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় এই তথ্যের ওপর নির্ভর করতে পারেন

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে ক্যামেরাটি ৬ মেগাপিক্সেল এরসাথে কিট লেন্স হিসেবে ১৮-৫৫ মিমি লেন্স দেয়া হয় এর দাম বাংলাদেশে ৩৫ হাজারের মধ্যে (আশ্চর্যজনকভাবে অনেক পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরার দাম এর চেয়েও বেশি) যদি একটিমাত্র লেন্সে আপনি সন্তুষ্ট না হন, আরেকটি জুম লেন্স কিনে নিন ৭০-৩০০ মিমি লেন্স ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় কেনা যাবে অল্প দামেই শক্তিশালি ক্যামেরার মালিক হয়ে যাবেন। পরবর্তীতে নতুন ক্যামেরা কিনলে সেখানেও এই লেন্স ব্যবহার করা যাবে

ক্যামেরা নির্বাচনের বিষয়টি নির্ভর করে আপনি কোন পর্যায়ের ছবি তুলতে আগ্রহি তার ওপর যদি ফটোগ্রাফার হিসেবে পরিচিতি চান এবং একই সাথে সবচেয়ে কম দামে ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে এর বিকল্প নেই যদি বাজেট বেশি থাকে তাহলে অবশ্যই ডি-৯০, ডি-৩০০ এমনকি ডি-৩ এর দিকেও হাত বাড়াতে পারেন অথবা ক্যাননের মডেল দেখতে পারেন অন্যান্য মডেলের দাম সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পেতে পারেন এখান থেকে, ডি-৯০র দাম এর দ্বিগুনের বেশি, ডি-৩ এর দাম ১০ গুনেরও বেশি

আর যদি ছবির মান তত গুরুত্বপুর্ন না হয়, সহজে ছবি উঠানোই মুখ্য (সাথে ভিডিও) তাহলে পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরার দিকে যাওয়াই ভাল

May 22, 2009

পুরস্কার পেল প্যানাসনিক Panasonic wins TIPA awards

২০০৯ সালের সেরা দুটি পুরস্কার পেল প্যানাসনিক টেকনিক্যাল ইমেজ প্রেস এসোসিয়েশন (টিআইপিএ) এর বিচারে এবছরের সেরা প্রযুক্তি প্যানাসনিকের নতুন ধরনের ক্যামেরা জি-১ মাইক্রো সিষ্টেম এই ক্যামেরা পেল বেষ্ট ডিজাইন ইনোভেসন পুরস্কার এছাড়া তাদের ৩২ গিগাবাইট এসডি মেমোরী কার্ড পেয়েছে বেষ্ট ষ্টোরেজ মিডিয়া এওয়ার্ড এই কার্ড ক্লাশ ৬ স্পিড স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী তৈরী এর ডাটা ট্রান্সফার রেট কমপক্ষে ৬ মেবা/সে, ক্ষেত্র বিশেষে ২০ মেবা/সে। ভিডিও ক্যামেরায় হাই-ডেফিনিশন ভিডিও কিংবা ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা উচু মানের ছবি ধারনের জন্য উপযোগি।

জি-১ এমন এক ক্যামেরা যা সাধারনভাবে ক্যামেরার ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে। কম্প্যাক্ট পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরা অথচ এসএলআরের মত লেন্স পাল্টানো যায়। ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়ায় খুব দ্রুতই তারা জিএইচ-১ নামে নতুন মডেল বাজারে ছেড়েছে। এতে হাই ডেফিনিশন ভিডিও করা যায়। লুমিক্স সিরিজের এই ক্যামেরায় এসএলআরের মিরর পদ্ধতির ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে, ফলে এর ওজন এবং আকার এসএলআরের প্রায় অর্ধেকে আনা সম্ভব হয়েছে। ১২.১ মেগাপিক্সেলের এই ক্যামেরার জন্য ইতিমধ্যে বেশ কয়েক ধরনের লেন্স বাজারে ছাড়া হয়েছে।

ইউরোপের ২৫টি ফটো ম্যাগাজিনের ভোটে টিআইপিএ পুরস্কার বিজয়ী নির্ধারন করা হয়। ১০ জুন জার্মানীর কোলনে এই পুরস্কার প্যানাসনিকের হাতে তুলে দেয়া হবে।

May 21, 2009

জিপিএস বন্ধ হতে যাচ্ছে

গ্রোবাল পজিশনিং সিষ্টেম, সংক্ষেপে জিপিএস সম্পর্কে কমবেশি ধারনা সকলেরই রয়েছে। এটি বিশ্বের যে কোন যায়গার কোন বস্তুর সঠিক অবস্থান জানার পদ্ধতি। কাজের পদ্ধতি সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে বলতে হয়, এজন্য রয়েছে অনেকগুলি কৃত্রিম উপগ্রহ। এরা প্রতিনিয়ত সারা বিশ্বের ছবি উঠাচ্ছে এবং সেগুলি সম্প্রচার করছে। জিপিএস রিসিভার থেকে শুরু করে বর্তমানের অধিকাংশ দামি মোবাইল ফোন পর্যন্ত এই তথ্য পড়তে পারে, ফলে যে কেউ ব্যবহারও করতে পারে। এই প্রযুক্তি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় ম্যাপের বিকল্প হিসেবে, নির্দিষ্ট যায়গার অবস্থান জানার জন্য। এই সেবা হুমকির সম্মুখিন। কারন অর্থাভাব।

জিপিএস স্যাটেলাইটগুলি নিয়ন্ত্রন করে আমেরিকান এয়ার ফোর্স। এজন্য তাদের ৩১টি স্যাটেলাইট রয়েছে। কোন বস্তুর সঠিক অবস্থান জানার জন্য অন্তত ৪টি স্যাটেলাইটের ডাটা প্রয়োজন হয়। অনেক সময়ই ৬টি বা ৮টি স্যাটেলাইটের ডাটা ব্যবহৃত হয়। কয়েকটি স্যাটেলাইট কমে গেলে সাধারন ব্যবহারকারীদের হয়ত তেমন সমস্যা হবে না, কিংবা একেবারে বন্ধ হলেও আগের মত ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হবে সামরিক বিভাগ। তাদেরকে এর ওপর বিপুলভাবে নির্ভর করতে হয় এবং সামান্য বিচ্যুতি বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। অর্থের অভাবে স্যাটেলাইটগুলির সংস্কার হচ্ছে না। গভর্নমেন্ট একাউন্টেবিলিটি অফিস (জিএও) থেকে বলা হচ্ছে আগামী বছর (২০১০) থেকে এগুলি অকেজো হয়ে খসে পড়তে পারে।

২০০৭ সালে সেগুলির বদলে নতুন স্যাটেলাইট পাঠানোর কথা ছিল, সেটা করা হয়নি। দিন পিছিয়ে এবছর নভেম্বরে আনা হয়েছে। কিন্তু জানা যাচ্ছে সেটাও অনিশ্চিত।এরই মধ্যে ইউএস এয়ার ফোর্সের পক্ষ থেকে জিপিএস ব্যবহারকারীদের নির্ভুলতা সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছে।

উল্লেখ করা যেতে পারে আমেরিকার জিপিএস ছাড়াও এই কাজের জন্য ইউরোপের নিজস্ব পদ্ধতি রয়েছে গ্যালিলিও নামে। এছাড়া রাশিয়া, ভারত এবং চিনেরও নিজস্ব স্যাটেলাইট নেভিগেশন ব্যবস্থা রয়েছে।

পেনটাক্সের নতুন ক্যামেরা Pentax K-7

পেনটাক্স তাদের ডিজিটাল এসএলআর কে২০-ডি কে আরো উন্নত করে কে-৭ নামে বাজারে ছেড়েছে অনেকগুলো ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনা হয়েছে বার্ষ্ট মোডে সেকেন্ডে ৫ এর অধিক ছবি উঠানো যাবে ইমেজ কারেকসন, ডাষ্ট রিডাকসন, অধিক সাটার স্পিড (১/৮০০০), ভিউ ফাইন্ডার একুরেসি, এসসিডি বড় এবং বেশি রেজুলুশন ইত্যাদির সাথে ৩০ফ্রেম/সে হাই-ডেফিনিসন ভিডিও করার সুবিধা এবং হাই-ডেফিনিশন আউটপুটও যোগ করা হয়েছে হাই ডায়নামিক রেঞ্জ নামে বিশেষ পদ্ধতিতে ৩টি ছবি উঠিয়ে ক্যামেরাতেই সেগুলিকে একত্রিত করে নিখুত ছবি তোলার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে

পেনটাক্সে ক্যামেরাগুলি সবসময়ই বিরুপ আবহাওয়ার উপযোগি করে তৈরী একে আগের চেয়েও ইন্নত করা হয়েছে একমাত্র অত্যন্ত দামি প্রফেশনাল ক্যামেরায় এধরনের প্রোটেকসন দেখা যায় ম্যাগনেসিয়াম এলয় চেসিসে ছাড়াও এর লেন্সও বিরুপ আবহাওয়া থেকে রক্ষার উপযোগি আবরন দেয়া

এতে ১৪.৪ মেগাপিক্সেল সিমোস সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে এতে এসডি/এমএমসি কার্ড ব্যবহার করা যাবে ১১ পয়েন্ট অটোফোকাস আগের অন্যান্য মডেল থেকে উন্নত শেক রিডাকসন এর সাহায্যে যেকোন নড়াচড়ার ফলে থেকে ছবির বিচ্যুতি থেকে রক্ষা করবে

জুলাই থেকেই ক্যামেরাটি দোকানে পাওয়া যাবে লেন্স বাদে শুধু বডির দাম ১,২৯৯ ডলার একই সময়ে দুটি আবহাওয়ারোধক লেন্সও ছাড়া হবে, একটি ১৮-৫৫ মিমি দাম ২০০ ডলার, অপরটি ৫০-২০০ মিমি দাম ২৫০ ডলার

May 20, 2009

বিপদের সঙ্গি Windows XP Live

উইন্ডোজ নিয়ে বিপদে পড়েননি এমন ব্যবহারকারী কি পাওয়া সম্ভব ? সম্ভবত না ভাইরাসের কারনে হোক, অথবা নিজের ভুলে হোক, অথবা কোন ডিভাইসের কারনে হোক একদিন দেখলেন আপনার কম্পিউটারে এক্সপি চালু হচ্ছে না অথবা এক্সপি কোনমতে চালু হয়েছে কিন্তু কোন প্রোগ্রাম চালু হচ্ছে না। অথচ আপনার প্রয়োজনিয় সব কাজের ফাইল থেকে শুরু করে সংগ্রহ করা মিউজিক, ভিডিও, ছবি সবই সেখানে ভাবছেন একবার কপি করে রাখলে ওগুলো নিয়ে ভাবতে হত না কোনমতে যদি সিডি রাইটিং সফটওয়্যারটা চালূ করা যেত

আপনাকে এই সমস্যা থেকে উদ্ধার করতে পারে উইন্ডোজ এক্সপি লাইভ এর ব্যবহার শেখায় নতুন কিছু নেই। আপনার কম্পিউটারে এক্স যদি চলে তাহলে চালু অবস্থা এটাকে সিডি ড্রাইভে ঢুকান, আর যদি এক্স চালু না হয় তাহলে একে সিডি ড্রাইভে য়ুকিয়ে কম্পিউটার অন করুন বা রিষ্টার্ট করুন। বিশেষভাবে তৈরী উইন্ডোজ এক্সপি লাইভ সিডি থেকেই চালু হবে। এর সাহায্যে আপনার আগের ইনষ্টল করা সফটওয়্যারগুলি কাজ করবে।

এক্সপি লাইভ সবসময় ব্যবহারের জন্য তৈরী করা হয়নি। যখন আপনার এক্সপি কাজ করতে না (মারা গেছে বলতে পারেন) তখন তাকে জীবন দেয়ার জন্য তৈরী।

বিপদের কথা ভেবে এককপি উইন্ডোজ এক্সপি লাইভ হাতের কাছে রাখুন।

May 19, 2009

মাইক্রোসফট অফিস ২০১০ Microsoft Office 2010

জুলাইয়ের আগে মাইক্রোসফট অফিসের নতুন ভার্সনের টেকনিক্যাল প্রিভিউ পাওয়া যাবে না কিন্তু এরই মধ্যে এর কিছু নমুনা প্রকাশ পেয়েছে অনেক বছর ধরে এর সাথে ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, এক্সেস ইত্যাদির সাথে এক্সেস, ভিজিও, পাবলিশার, আউটলুক ইত্যাদি যোগ হয়েছে নতুন ভার্সন ২০১০-এ এর সবগুলিই থাকবে এর ইনষ্টল করার পদ্ধতিও আগের মতই মোটামুটি কনফিগারেশনের কম্পিউটারে সবগুলি অপশন ইনষ্টল হতে ১০ মিনিট মত সময় লাগে অফিস ২০০৭ এর মত ২০১০ এর আপডেটও মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে

সফটওয়্যারের শুরুতে এনিমেশনে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছে ওয়ার্ড এর ভেতরের চেহারা অনেকটাই ২০০৭ এর মত, তবে ওপেন/সেভ/প্রিন্ট স্ক্রিন আগের চেয়ে সহজবোধ্য করা হয়েছে একটিমাত্র বাটনে ক্লিক করে সমস্ত কমান্ড হাইড করার ব্যবস্থা আনা হয়েছে কাষ্টমাইজেশনে আগের সবকিছুই রাখা হয়েছে

মাইক্রোসফট আউটলুককে ইমেইল সফটওয়্যারের চেহারা দেয়া হয়েছে এক্সেল ওবং অন্যান্য সফটওয়্যার দেখতে অনেকটাই ২০০৭ ভার্শনের মত, তবে সত্যিকারের পরিবর্তন করা হয়েছে কাজে কথাটি পাওয়ার পয়েন্টের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য

অফিস ২০০৭ খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে একথা বলা যায় না অনেকেই ২০০৩ ব্যবহার করতে বেশি পছন্দ করেন ২০১০ কতটা জনপ্রিয় হয় সেটাই দেখার

নোকিয়ার ৩টি নতুন ফোন 3 New phone from Nokia

অল্প দামের ৩টি নতুন ফোন ছাড়ার ঘোষনা দিয়েছে নোকিয়া। এগুলি হচ্ছে 2730 Classic, 2720 fold এবং 7020. সবগুলি এস৪০ অপারেটিং সিষ্টেমের। যারা অল্প দামের ফোন খোজ করেন এবং কম্পিউটার ছাড়াই ইন্টারনেট এবং ইমেইল ব্যবহার করেন মুলত তাদেরকে লক্ষ্য করেই এগুলি তৈরী করা হয়েছে।

তিনটি ফোনের মধ্যে ২৭৩০ সবচেয়ে উন্নত। এতে ডুয়াল ব্যান্ড ইউটিএমএস এবং কোয়াড ব্যান্ড জিএসএম/জিপিআরএস/এজ সাপোর্ট রয়েছে।এছাড়া এতে ২.০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, এফএম রেডিও, ব্লুটুথ ২.০ রয়েছে। অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে রয়েছে মাইক্রো এসডি কার্ড স্লট, ৩.৫মিমি অডিও জ্যাক, ২ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ইনষ্টল করা নোকিয়া ম্যাপ।

১ গিগাবাইট কার্ডসহ এর দাম ১০০ ডলারের কিছু বেশি। এবছর তৃতীয়ভাগে এটি বাজারে পাওয়া যাবে।

ষ্টাইলিস ৭০২০তে রয়েছে থ্রিজি সাপোর্ট। চারটি আকর্শনীয় রঙে এটি পাওয়া যাবে। এর ডিসপ্লে ২.২ ইঞ্চি, এছাড়া থাকবে এফএম রেডিও, ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, ব্লুটুথ, এজ, মাইক্রো এসডি স্লট ইত্যাদি।

২০৭০ ফোল্ড ফোন তিনটির মধ্যে সবচেয়ে কমদামি। এতে ১.৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, এফএম রেডিও, ডুয়াল ব্যান্ড জিএসএম/জিপিআরএস সাপোর্ট থাকবে।

তিনটি ফোনেই ওভি ইমেইল এবং নোকিয়া লাইফ টুল থাকবে। ওভি ইমেইলের সাহায্যে খুব সহজে ইমেইল ব্যবহার করা যায় এবং লাইফ টুলের সাহায্যে অনলাইনে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া যায়।

May 18, 2009

সনির নতুন ক্যামেরা New dSLR Camera from Sony

সনি তিনটি নতুন ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা বাজারে ছেড়েছে। মডেলগুলি আলফা-এ২৩০ (আলফা-এ২০০ এর আপগ্রেডেড মডেল), আলফা-এ৩৩০ (আলফা-এ৩০০ এর আপগ্রেডেড মডেল) এবং আলফা-এ৩৮০ (আলফা-এ২৫০ এর আপগ্রেডেড মডেল)। সবগুলি ক্যামেরাতে ইন-বডি ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশনের ব্যবস্থা রয়েছে। এদের মধ্যে ২৩০ এবং ৩৩০ এর সেন্সর ১০,২ মেগাপিক্সেল এবং ৩৮০ এর সেন্সর ১৪.২ মেগাপিক্সেল। তিনটি ক্যামেরার সাথে নতুন লেন্স, ফ্লাশ ইত্যাদিও বাজারে ছাড়া হয়েছে।

তিনটি ক্যামেরার মধ্যে আকৃতিগত সাদৃশ্য রয়েছে। এদের পত্যেকেই আগের মডেল থেকে আকারে ছোট এবং হালকা। সনি ক্যামেরার সহজ ব্যবহারের দিকে বেশি নজর দিয়েছে। এর মেনুকে আরো সহজ এবং উন্নত করা হয়েছে।

তিনটি ক্যামেরাতেই ২.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লে (২৩০,৪০০ ডট) ব্যবহার করা হয়েছে। সবগুলিতে ৯ পয়েন্ট অটোফোকাসের ব্যবস্থা রয়েছে। সাটার স্পিড ১/৪০০০ থেকে ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত। নতুন ধরনের সেল্ফ টাইমারে ১০ সেকেন্ড পর পর ৩ কিংবা ৫টি ছবি উঠানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ষ্টোরেজ হিসেবে সনির মেমোরী ষ্টিক এর পাশাপাশি এসডি/এসডিএইচসি কার্ড ব্যবহার করা যাবে। ক্যামেরাগুলি দুভাবে কেনা যাবে, নতুন বাজারে আনা ১৮-৫৫মিমি লেন্স সহ, অথবা দ্বিতীয় লেন্স হিসেবে ৫৫-২০০মিমি লেন্স সহ। শুধূ বডি বিক্রি করা হবে না।

ক্যামেরাগুলির দাম যথাক্রমে ৫৫০/৭৫০, ৬৫০/৮৫০ এবং ৮৫০/১০৫০ ডলার। এখানে প্রথম দাম ১ লেন্স সহ, দ্বিতীয় দাম দুই লেন্স সহ। ক্যামেরা পৃথকভাবে বিক্রি না হলেও লেন্স পৃথকভাবে কেনা যাবে।

May 17, 2009

টরেন্ট থেকে ডাউনলোড Using torrent download

আপনার হয়ত এমন কোন সফটওয়্যার প্রয়োজন যা কোথাও খুজে পাচ্ছেন না বিশেষ কোন এন্টিভাইরাস, অথবা কোন ডিভাইস ড্রাইভার কিংবা ধরুন বিশেষ একটি গান আপনার পছন্দ যা খুজে পাচ্ছেন না, কিংবা ফটোসপ-ম্যাক্স কিংবা এইচটিএমএল শেখার জন্য হণ্যে হয়ে ঘুরছেন বিভিন্ন জনের কাছে, কোথাও কাজ হচ্ছে না মনে হচ্ছে যদি সুবিধাজনক কিছু বই পেতাম এমন অবস্থায় আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার, মিউজিক, ই-বুক, গেম কিংবা বিশেষ কোন ভিডিও ডাউন লোড করে নিতে পারেন টরেন্ট থেকে

টরেন্ট কাজ করে পিয়ার টু পিয়ার (সংক্ষেপে পিটুপি) নেটওয়ার্কে যার অর্থ আপনি এই শেয়ারিং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এমন কারো কম্পিউটার-এর সাথে ফাইল শেয়ার করবেন এই ব্যবহারকারী কয়েকশত কিংবা কয়েক হাজার হতে পারে প্রত্যেকের কাছ থেকে একটু একটু করে এসে জমা হবে আপনার কম্পিউটারে স্বাভাবিকভাবেই আপনার কম্পিউটারে যেটুকু জমা হয়েছে সেটা যার কাছে নেই তার কাছে আপলোড হবে ব্যবহারকারীর সংখ্যা যত বাড়বে, ডাউনলোডের স্পিড তত বাড়বে

কাজটি কিভাবে করবেন জেনে নিন

ডাউনলোডের জন্য বিট টরেন্ট ক্লায়েন্ট নামে একধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয় এজন্য অনেকগুলি সফটওয়্যারের প্রচলন রয়েছে, যেমন বিটটরেন্ট, মিউটরেন্ট, এজুরেস, বিটলর্ড ইত্যাদি এখানে উদাহরন হিসেবে মিউ-টরেন্ট (uTorrent) উল্লেখ করা হচ্ছে

প্রথমে uTorrent ওয়েবসাইটে গিয়ে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এবং ইনষ্টল করুন সবশেষ ভার্শন ১.৮.২, ফাইল সাইজ ২৫০ কিলোবাইটমত এটি চালু রাখুন

এর পরের কাজ কোন শেয়ারিং ওয়েবসাইটে যাওয়া এবং নির্দিষ্ট ফাইল খুজে বের করা সফটওয়্যার, গেম, মিউজিক, ভিডিও, ই-বুক এর জন্য মিনিনোভা (mininova) অত্যন্ত ভাল সাইট সেখানে সবকিছু ধরন অনুসারে সাজানো থাকে সেখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল খুজে বের করুন (অথবা সার্চ বক্সে টাইপ করে সার্চ করুন), ডাউনলোড আইকনে ক্লিক করুন ডাউনলোডার হিসেবে মিউটরেন্ট সিলেক্ট করুন ডাউনলোড শুরু হবে আপনি কম্পিউটার বন্ধ করলেও সমস্যা নেই যখনই আবার চালু করবেন তখন ডাউনলোড হতে থাকবে বড় ধরনের কিছু ডাউনলোড করতে কয়েক দিন, কিংবা কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে

ডাউনলোড শেষ হলেই লিষ্ট থেকে ফাইলটি মুছে দেবেন না নিশ্চয়ই মনে আছে, ব্যবহারকারী যত বেশি ডাউনলোড স্পিড তত বেশি আর আপনার যদি আনলিমিটেড ইন্টারনেট এক্সেস থাকে তবেই বড় কিছু ডাউনলোড করুন নয়ত খরচ হবে অত্যন্ত বেশি

May 16, 2009

সফটওয়্যার ইনষ্টল Using Serials, Keygen and Cracks

কথাটা শুনতে যেমনই লাগুক, বাংলাদেশে সফটওয়্যার কিনতে হয় না সিডি বা ডিভিডি কিনলে তাতে সফটওয়্যার থাকে পাইরেসিতে বিশ্বের প্রধান তিনটি দেশের একটি সারা বিশ্বের মানুষ বলে এমন অবস্থায় প্রোগ্রামার তৈরী হয় না এর সবচেয়ে বড় উদাহরন আমরা নিজেরাই তবে সেই বিতর্কে যেতে চাই না সফটওয়্যারের সিডি/ডিভিডি কেনার পরও অনেকে সেটা ইনষ্টল করতে সমস্যায় পড়েন এই লেখার বিষয় সেটা বিপরীতক্রমে, মেধা এমন পর্যায়ে গেছে যেখানে পরিস্কার ভাবে লেখা থাকার পরও সফটওয়্যার ইনষ্টল করা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় সেটা যেন না হয় সেজন্য এই প্রয়াস

সফটওয়্যার যেন অবৈধভাবে ব্যবহার না করা হয় সেজন্য নানারকম পদ্ধতিতে প্রোটেকশনের ব্যবস্থা করা হয় সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি সিরিয়াল নাম্বার ব্যবহার করা মাইক্রোসফট সাধারনত এই পদ্ধতি ব্যবহার করে অনেকে বিষয়টিকে আরো জটিল করে তোলেন যেমন যে সিরিয়াল নাম্বার ব্যবহার করা হবে তা একটিমাত্র কম্পিউটারে কাজ করবে এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টল করার সময় কম্পিউটার বিভিন্ন বিষয় পরীক্ষা করে একটি কোড তৈরী করে সেই কোডটি তাদের জানালে তারা তার বিপরীতে নতুন কোড দেয় এরপর সেটি ব্যবহার করে কাজ করা যায় এই পদ্ধতি ভাঙার জন্য ব্যবহার করা হয় কি-জেনারেটর নামের ছোট প্রোগ্রাম এর সাহায্যে সেই বিশেষ কম্পিউটারে কোড কি হবে তা তৈরী করে নেয়া যায় ফটোশপ, প্রিমিয়ার ইত্যাদি এই ধরনের সফটওয়্যার

কেউ কেউ বিষয়কে আরো জটিল করে প্রোগ্রামে এমন ব্যবস্থা রাখেন যে নির্দিষ্ট সিডি/ডিভিডি ঢুকিয়ে কাজ করতে হয় সাধারনত গেমে এই ধরনের প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয় সেক্ষেত্রে অবৈধভাবে ব্যবহারের জন্য যে অংশ সিডি/ডিভিডি যাচাই করে প্রোগ্রামের সেই অংশ নষ্ট করে দেয়া হয় একাজ অবশ্যই আপনি নিজে করবেন না, ক্রাকার করে দেয় সেই ক্রাক করা ফাইলটি মুল সফটওয়্যারের যায়গায় কপি করে দিলে আর সমস্যা থাকে না ক্রাক দুধরনের হয়, একটি মুল প্রোগ্রামের ক্রাক ভার্শন, যা মুল প্রোগ্রামের যায়গায় কপি করতে হয়, আরেকটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রান করালে তখন প্রোগ্রামে পরিবর্তন করে

আরো এক ধরনের প্রোটেকশনের ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে সফটওয়্যার ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার (ডংগল) লাগিয়ে রাখতে হয় প্রোগ্রামের সেই অংশটি নষ্ট করে (ক্রাক) সেই প্রোগ্রামকেও ব্যবহার করা হয় থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স এই ধরনের সফটওয়্যার

আপনি যদি কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করার সময় সমস্যায় পরেন (অবশ্যই পাইরেটেড সফটওয়্যার কেনা সফটওয়্যার হলে আপনি সরাসরি তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন) তাহলে প্রথমেই জেনে নিন সেটার প্রোটেকশনের ধরন কি যারা পাইরেটেড সফটওয়্যার সরবরাহ করেন তারা পরিস্কারভাবেই লিখে দেন আপনার খুববেশি বুদ্ধি খাটানোর প্রয়োজন নেই

আর যদি প্রোগ্রামার হতে ইচ্ছে করেন তাহলে পাইরেসির বিরুদ্ধে কথা বলুন আপনি লক্ষ টাকার সফটওয়্যার বিনামুল্যে ব্যবহার করবেন আর আশা করবেন আপনার তৈরী সফটওয়্যার কোটি টাকায় বিক্রি হবে, এটা পাগলামি একসময় বলা হত সফটওয়্যার না কিনলে কম্পিউটার ব্যবহার করা যাবে না এখন দিন বদলেছে এমন কোন কাজ নেই যা বিনামুল্যের ওপেন সোর্স সফটওয়্যার দিয়ে করা যায় না যারা এজন্য নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাদের কিছুটা স্রদ্ধা করে হলেও ওপেনসোর্স সফটওয়্যার ব্যবহার করুন

May 15, 2009

প্রতিমাসে ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা Photo contest each month


প্রো-ফটো ফটোগ্রাফারদের জন্য নতুন এক ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে তারা একে বলছে সহকারী এই সহকারীরা বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে প্রতিযোগিতায় ছবি পাঠাতে পারবে প্রতিমাসে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে প্রথম পুরস্কার পাওয়া ছবি ঠটো ম্যাগাজিনের পুরো পাতা বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হবে ফলে বিজয়ী পাবেন বিশ্ব পরিচিতি সেইসাথে তার লেখা, ব্লগ, পডকাষ্ট ইত্যাদি প্রচারের ব্যবস্থা করা হবে প্রতিমাসের বিজয়ীদের মধ্যে থেকে একজন গ্রান্ড উইনারকে ১০ হাজার ডলার মুল্যের প্রো-ফটো লাইটিং ইকুইপমেন্ট দেয়া হবে দ্বিতীয় এবং তৃতিয় স্থান অধিকারীকে দেয়া হবে যথাক্রমে আড়াই হাজার এবং ১ হাজার ডলার মুল্যের সামগ্রী

প্রো-ফটো র পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে সেইসব সহকারীদের ভুমিকা তুলে ধরা যারা তাদের মননশীলতা এবং কঠোর পরিশ্রম ব্যয় করেনসুন্দর কাজের পেছনে, তাদের সেই অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরা এখানে মুলত যারা লাইটিং-এর সার্বিক দায়িত্ব পালন করেন তাদের কথা বলা হয়েছে সাধারনভাবে এদেরকে ক্যামেরাম্যানের সহকারী হিসেবেই বিবেচনা করা হয় উল্লেখিত পুরস্কার ছাড়াও বিজয়ীরা ইউরোপ এবং আমেরিকার বিভিন্ন শহরে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানের আমন্ত্রন পাবেন

একজন সহকারী প্রতিমাসে ৪টি করে ছবি পাঠাতে পারবেন ছবি পাঠানো এবং আরো জানার জন্য তাদের ওয়েব ঠিকানায় যোগাযোগ করতে হবে

ছবি পাঠানোর ঠিকানা : http://www.profotoassistant.com/gallery/

বিস্তারিত জানার জন্য ঠিকানা http://www.profotoassistant.com/