তারা এজন্য ব্যবহার করবে এক্সএমডিএফ (এভার-এক্সটেন্ডিং মোবাইল ডকুমেন্ট ফরম্যাট)। কয়েক বছর ধরেই এই ফরম্যাট ব্যবহার করা হচ্ছে, বিশেষ করে জাপানে। তারা একে নেক্সট জেনারেশন বলছে কারন এখন পর্যন্ত এতে টেক্সট এবং ছবি ব্যবহার করা যায়। তারা তাতে যোগ করছে ভিডিও এবং শব্দ।
এই ফরম্যাটে কপি প্রোটেকশনের ব্যবস্থা থাকবে। কয়েকটি কোম্পানী এরই মধ্যে এর পক্ষ নিয়েছে। জাপানের অন্যতম প্রধান সংবাদপত্র মাইনিচি সিনবুম জানিয়েছে তারা এই পদ্ধতি ব্যবহার করবে।
শার্পে ইবুক রিডারের প্রোটোটাইপ করা হয়েছে ৫.৫ – ১০.৮ ইঞ্চি কালার এলসিডি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে ব্যবহার করে। দেখে এতে নতুন কিছু আছে বলে মনে হবে না। মুল ডিভাইস তৈরীর পর হয়ত জানা যাবে প্রতিদ্বন্দিদের তুলনায় কতটা সুবিধে তারা দিচ্ছে।
বাংলাভাষী হিসেবে প্রশ্ন করতে পারেন, তাতে কি যায় আসে। বাংলায় ই-বুক নিয়ে যখন কেউ কোন কথাই বলে না। আগামীতে বলবে এমন কোন লক্ষনও নেই।
No comments:
Post a Comment