১.২ গিগাহার্টজ কোরে কাজ করবে এই প্রসেসর। এটা নাইটস নামে নতুন এক ধরনের কোর যাকে বলা হচ্ছে অনেকগুলি কোরের সমম্বিত আর্কিটেকচার। শুরুতে বর্তমানের ৩২ ন্যানোমিটার প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৩২ কোর প্রসেসর তৈরী করা হলেও পরবর্তীতে ২২ ন্যানোমিটার পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে। ২০১১ সালে এই প্রযুক্তির ল্যাপটপ এবং সার্ভার বাজারে ছাড়া হবে। তাদের প্রথম বানির্জিক পন্য বাজারে ছাড়া হবে নাইটস কর্নার নামের ৫০ কোর প্রসেসর দিয়ে। যদিও তার সময় জানানো হয়নি।
নাইটস ফেরীতে সার্ভার সকেটে থাকবে ৩২টি জিওন কোর, সাথে পিসিআই এক্সপ্রেস স্লটে ৫১২ বিট ভেক্টর প্রসেসিং ইউনিট। প্রতি কোরে ৪টি থ্রেড কাজ করবে। ৮ মেগাবাইট শেয়ারড ক্যাশ মেমোরী এবং ২ গিগাবাইট জিডিডিআর৫ মেমোরী থাকবে। পরবর্তীতে সিপিইউ কোর এবং ভেক্টর ইউনিটকে একসাথে আনা হবে।
ইন্টেলের জিওন প্রসেসর বাজারে আনার পর এটাই তাদের সবচেয়ে বড় পরিবর্তন। এতে তাদের ল্যারাবী চীপের আর্কিটেকচার আনা হচ্ছে। যদিও এর আগে ইন্টেল জানিয়েছিল তারা ল্যারাবী নিয়ে কাজ সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে।
ইন্টেলের অনেকগুলি চিপ বাজারে ছাড়ার কথা। কিছুদিন আগে তারা ৮-কোর নেহালেম চিপের উন্নত সংস্করন ছাড়ার কথা জানিয়েছে। আগামী বছর এটা পাওয়া যাবে। পরীক্ষামুলকভাবে ৪৮ কোর প্রসেসর নিয়েও তারা কাজ করছে, তবে সেটা বিক্রি করা হবে কিনা জানায়নি।
No comments:
Post a Comment