বিষয়টি অনেকের মধ্যেই আগ্রহের সৃষ্টি করেছে। এর আগে স্কুলের ওয়েবক্যামেরা ব্যবহার করে ছাত্রের বাড়িতে তদারকির ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। রীতিমত বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল সেটা নিয়ে। স্কুল অবশ্য বলেছে তারা সবসময় ছাত্রদের তদারকি করেনি। তবুও, এটা সমর্থন পায়নি অনেকের কাছে।
তিনি অনলাইন গেমের বিষয়ে আপত্তি করেননি। কেউ যদি আরেকজনের সাথে কল অব ডিউটি খেলে তাতে দোষের কিছু নেই, তার বক্তব্য। তবে সোস্যাল নেটওয়াকিং সাইটে কেউ একটা খারাপ বিষয়ের সুচনা করলে সেখান থেকে আর ফিরে আসার পথ থাকে না। এবিসি নিউজের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এই ব্যাখ্যা দেন।
এর প্রতিক্রিয়ায় কেউ বলছেন, তার কথাই ঠিক। শিশুদের অনলাইন বন্ধুত্ব গড়ার চেয়ে বাস্তব বন্ধুত্বের দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত। যেখানে তারা সরাসরি খেলাধুলা, সঙ্গিত, সাহিত্য, প্রকৃতি ইত্যাদি বিষয়ে এক হতে পারে। কেউ বলছেন, তিনি আসলে অভিভাবককে অভিভাবক হতে বলেছেন। এমন পরিস্থিতি দুঃখজনক। কেউ বলছেন ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ না করে ঠিকভাবে ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া উচিত। কেউ কেউ একনায়ক মুসোলিনির সাথেও তুলনা করেছেন অরসিনি-কে।
উন্নত দেশে শিশুর গড়ে ওঠার বিষয় খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয়। কাজেই এনিয়ে বিতর্ক চলবে এটাই স্বাভাবিক।
No comments:
Post a Comment