আইপ্যাড দেখতে অনেকটাই তাদের জনপ্রিয় আইফোনের মত। আধা ইঞ্চি পুরুত্বের এই ডিভাইসের ওজন দেড় পাউন্ড, কোনাকুনি মাপ ৯.৭ ইঞ্চি। আইফোনের প্রায় ৩ গুন বড় আকারের। আইফোনের মত এখানেও সরাসরি কিবোর্ড নেই। টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে কিবোর্ডের কাজ করা যাবে।
বর্তমানে যে মডেলের আইপ্যাড বিক্রি করা হচ্ছে সেগুলি দিয়ে শুধুমাত্র ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়া যাবে। সবচেয়ে কমদামের মডেলের দাম ৪৯৯ ডলার। সেলফোন কানেকটিভিটি সহ ভার্শন এমাসেই শেষদিকে পাওয়া যাবে। এজন্য ১৩০ ডলার বেশি খরচ হবে। সবচেয়ে দামী আইপ্যাডের দাম ৮২৯ ডলার।
এরই মধ্যে আইপ্যাডের সে সমালোচনাগুলি করা হয়েছে তা হচ্ছে ভার্চুয়াল কিবোর্ড ব্যবহার করা বেশ কঠিন। এছাড়া এতে ক্যামেরা নেই। মেমোরী কার্ড বা প্রিন্টার সংযোগ দেয়ার জন্য ইউএসবি পোর্টও নেই। আরেকটি বড় বিষয় হচ্ছে এতে ফ্লাশ ভিডিও প্লে করা যায় না। বর্তমানের ওয়েব পেজগুলির একটি বড় উপাদান ফ্লাশ ভিডিও, সেগুলি এতে ঠিকমত দেখা যাবে না। এতে মাল্টিটাস্কিং সুবিধেও নেই। একবারে একটিমাত্র সফটঅয়্যার ব্যবহার করা যাবে।
জানা গেছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ নিউ ইয়র্কে ভিড় জমিয়েছে আইপ্যাড কেনার জন্য। কারন একটাই, ইউরোপে বসে কেনার জন্য অন্তত কয়েক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে।
No comments:
Post a Comment