আই-সাপ্লাইয়ের হিসেবের পদ্ধতি নিয়ে সন্দেহ করার তেমন সুযোগ নেই। তারা সারাবছর এধরনের গবেষনার একাজই করে। মাদারবোর্ড-প্রসেসর ইত্যাদির দাম দিয়ে শুরু না করে তারা আইপ্যাডের দাম হিসেব করেছে ইউজার ইন্টারফেসের দিক থেকে। হার্ডঅয়্যারের অংশ হিসেবে এর ডিসপ্লে সবচেয়ে দামী। এলজি-র তৈরী এই অংশটির দাম ৬৫ ডলার, পুরো আইপ্যাড হার্ডঅয়্যারের চারভাগের একভাগ।
এরপর টাচস্ক্রিন এর অন্যান্য আনুসাঙ্গিক খরচ। তৈরী করেছে উইনটেক, এরজন্য খরচ ৩০ ডলার। এরপর আইপ্যাডের ফ্লাশ মেমোরী, ১৬ গিগাবাইটের দাম ২৯.৫০ ডলার। এরপর লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারী, দাম ২১ ডলার।
আইপ্যাডে ব্যবহার করা এ-ফোর প্রসেসরের দাম মাত্র ১৯.৫০। এটা ডিজাইন করেছে এপলের নিয়ন্ত্রনাধীন পিএ সেমি এবং তৈরী করেছে স্যামসাং।
তুলনার জন্য বলা যায়, আইফোন থ্রিজিএস এর যন্ত্রপাতির খরচ ১৭২.৪৬ ডলার, তৈরীর খরচ ৬.৫০ ডলার সব মিলিয়ে খরচ ১৭৮.৯৬ ডলার। আইপ্যাডের থেকে প্রায় ৮০ ডলার কম।
No comments:
Post a Comment