সি-৫ এর ডিজাইন একেবারে সাধারন এবং ছোট। বার আকারের এই ফোনে বড় ধরনের কি রয়েছে। যারা এখনও সাধারন ফোন ব্যবহার করেন তাদের জন্য এই ফোন। টাচস্ক্রিন নেই, বদলে ২.২ ইঞ্চি কিউভিজিএ রেজুলুশন ডিসপ্লে।
ফোনটি ১২.৩ মিমি পুরু, ওজন মাত্র ৮৯ গ্রাম। যদিও বাইরের অধিকাংশ যায়গা ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরী। এর ১০৫০ মিলিএম্পিয়ারআওয়ার ব্যাটারী থেকে ২৬ দিনের ষ্ট্যান্ডবাই এবং ১২ ঘন্টা টক টাইম ব্যবহার করা যাবে।
যোগাযোগের জন্য এতে ভিডিও কল ক্যামেরা রয়েছে। এছাড়া নোকিয়া মেসেজিং এর সাহায্যে গুগল টক, উইন্ডোজ লাইভ মেসেঞ্জার ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া ফেসবুকের আপডেট সরাসরি জানা যাবে এতে।
অন্যান্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ৩.২ মেগাপিক্সেল অটোফোকাস ক্যামেরা, ৩.৫ মিমি অডিও জ্যাক এবং ষ্টেরিও স্পিকার, ২ গিগাবাইট মাইক্রোএসডি কার্ড (১৬ গিগাবাইট পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে), এফএম রেডিও ইত্যাদি।
এতে জিপিএস রিসিভার রয়েছে এবং অভি ম্যাপ ৩.০ ওয়াক এবং ড্রাইভ নেভিগেশন ব্যবহার করা যাবে। বর্ননার দিক থেকে নোকিয়া ৫৬৩০ মিউজিক এক্সপ্রেস এর সাথে মিল পাওয়া যাবে অনেকটাই। পার্থক্য ৫৬৩০ সেটে ওয়াইফাই রয়েছে, এখানে তার বদলে জিপিএস যোগ করা হয়েছে। আর ৫৬৩০ এর গড়ন পুরোটাই প্লাষ্টিকের।
এবছরই দ্বিতীয়ভাগে এশিয়া, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ইত্যাদি যায়গায় বিক্রি শুরু হবে। এর দাম ২০০ ডলারের কিছু বেশি।
নোকিয়া তাদের ফোনের নামের ব্যাখ্যা জানিয়েছে এই খবরের সাথে। প্রথম অক্ষর প্রকাশ করবে ফোনের ধরন। যেমন বিজনেস, এন্টারটেইনমেন্ট কিংবা অভিনব। আর সংখ্যা প্রকাশ করবে ফিচার/দাম ইত্যাদির বিচারে অবস্থান।
No comments:
Post a Comment