এতে ফুজিনন লেন্স এবং ১/২.৩ ইঞ্চি ব্যাক-লিট সিমোস সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। ম্যাক্সিমাম এপারচার ওয়াইড এঙ্গেলে এফ/২.৮, টেলি মোডে এফ/৫.৬। এতে স্লোমোশন ভিডিও রেকর্ডিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া এতে র-মোডে ছবি উঠানো যাবে। এলসিডি ডিসপ্লের আকার ৩ ইঞ্চি। ডিসপ্লে ফ্লিপ করে নিজের ছবিও উঠানো যাবে।
এতে বেশকিছু বৈশিষ্ট রয়েছে যা একেবারেই এর নিজস্ব। যেমন মোশন প্যানারমিক মোড ব্যবহার করে আলট্রা ওয়াইড সুইপিং শট নেয়া যাবে। অর্থাত ছবি ওঠানোর সময় ক্যামেরা প্যান করবেন এবং দিগন্তের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের ছবি উঠাবেন একবারে। মোশন রিমুভার মোডে চলমান সবকিছু বাদ দিয়ে ছবি উঠানো যবে। যেমন শহীদ মিনারের ছবি উঠাবেন যার সামনে মানুষ হাটাহাটি করছে। ছবি উঠানোর পর দেখবেন মানুষগুলি নেই। মাল্টি মোশন ক্যাপচার মোডে গতিশীল বস্তুর স্পষ্ট ছবি উঠানো যাবে। এছাড়া এতে মাল্টি ফ্রেম ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন অল্প আলোতে একাধিক ছবি উঠিয়ে সেগুলিকে ক্যামেরায় একসাথে করে একটি স্পষ্ট ছবি তৈরী করে দেবে। হাইস্পিড মুভি ক্যাপচার মোডে ১০০০ ফ্রেম/সে ভিডিও করতে সক্ষম।
সবকিছু মিলিয়ে বর্তমান বাজারের যে কোন এই মানের ক্যামেরাকে পেছনে ফেলতে পারে এই ক্যামেরা।
এপ্রিল থেকে ক্যামেরাটি বাজারে পাওয়া যাবে। দাম ঠিক করা হয়েছে ৪৯৯.৯৫ ডলার।
No comments:
Post a Comment