ডি-৫০০০ এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য যে পার্থক্য চোখে পড়বে তা হচ্ছে এর ফ্লিপ-ডাউন এবং ৩৬০ ডিগ্রী ঘুরানো আর্টিকুলেট এলসিডি ডিসপ্লে। সেন্সরের ক্ষেত্রেও সিসিডির বদলে সিমোস ব্যবহার করা হয়েছে। ডি-৯০ এর মত একই ১২.৩ মেগাপিক্সেল সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে এতে। ডিসপ্লের রেজুলুশন এবং অটোফোকাস সিষ্টেমও ডি-৯০ এর মত। কমদামের ডি-৬০ থেকে খুব সহজেই একে পৃথক করা যায় এসবের গুনে। এতে একটিভ ডি-লাইটিং, ফেস প্রায়োরিটি মোড, লাইভ ভিউ এএফ ইত্যাদি ডি-৯০ এর সব বৈশিষ্ট রাখা হয়েছে।
অন্যান্য বৈশিষ্টের মধ্যে রয়েছে ৪ ফ্রেম/সে শুটিং (৯ র, ১০০ জেপেগ), ৭২০পি ভিডিও (২৪ ফেম/সে), ২.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ১১ পয়েন্ট অটোফোকাস ইত্যাদি।
ক্যাননের সাথে প্রতিযোগিতায় সুবিধে পাওয়ার একটি বড় কারন ছিল তাদের লেন্স। ডি-৮০ এর সাথে কিট লেন্স হিসেবে ১৮-১৩৫মিমি এবং ডি-৯০ এর সাথে ১৮-১০৫ মিমি লেন্স দেয়া হয়। ডি-৫০০০ এর সাথে দেয়া হবে ১৮-৫৫ মিমি, যা ক্যানন দিয়ে থাকে। এছাড়া সম্প্রতি ক্যাননের ৫০০ডি বাজারে ছাড়ার ঘোষনার পর একে তার সাথে প্রতিযোগিতায় নামতে হবে। ক্যাননের ১৪ বিট র (নাইকনের ১২ বিট) কিছু সুবিধে দেবে। তবে আর্টিকুলেট ডিসপ্লে এবং বিল্ট-ইন অয়্যারলেস ফ্লাশ সুবিধে একে এগিয়ে রাখতে পারে।
No comments:
Post a Comment