ভিডিও ক্যামেরা হিসেবে অন্যান্য বিয়ষগুলি কতটা সুবিধেজনক দেখে নেয়া যাক;
কালার এবং নয়েজ পারফরমেন্স
যথেষ্ট আলো থাকলে এনইএক্স-৫ মোটামুভি ভালভাবেই সঠিক রঙ ধারন করতে পারে। অন্তত এই পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দিদের থেকে তো বটেই। বিভিন্ন ধরনের অবস্থায় বিভিন্ন ধরনের কালার মোড ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। কালার এরর ৪.৪০ এবং স্যাচুরেশন লেভেল ১০১.৮% একে ভাল ক্যামেরা হিসেবেই পরিচিত করে।
লো লাইট পারফরমেন্স
অল্প আলোর ক্ষেত্রে সেনসিটিভিটি অত্যন্ত ভাল। অন্যান্য প্রতিযোগি যেমন স্যামসাং এনক্স-১০, প্যানাসনিক জিএফ-১ কিংবা অলিম্পাস ই-পিএল১ থেকে অনেকটা এগিয়ে। মাত্র ১১ লাক্সে যে ফল পাওয়া যায় তাতে নিকটতম প্রতিদ্বন্দি স্যামসাংএর প্রয়োজন হয় ১৯ লাক্স। এক্ষেত্রে সবচেয়ে পিছিয়ে অলিম্পাস। লো লাইটে এনইএক্স-৫ এর কালার এরর ৭.২০ এবং স্যাচুরেশন লেভেল ৯৪.৬৫%
মোশন এবং শার্পনেস
এতে ৩০ ফ্রেম/সে ভিডিও রেকর্ড করা যায়। ফ্রেমরেট যথেষ্ট ভাল হলেও ব্লার এবং ট্রেলিং এর কিছু সমস্যা রয়েছে। রেজ্যুলুশনের দিক থেকে এবং শার্পনেসের দিক থেকে, সবদিকেই এই ক্যামেরা অন্যদের থেকে এগিয়ে। এর হরাইজন্টাল শার্পনেস ৭০০, ভাটিক্যাল ৬৫০ যেখানে এর কাছাকাছি স্যামসাং এর ৬০০/৬০০।
এতে এপারচার, সাটার স্পিড কিংবা গেইন কন্ট্রোল এর ব্যবস্থা নেই। তারপরও এর অটোফোকাস উন্নত, অটো এক্সপোজার ব্যবহার করা যায় ভালভাবেই। ফুল এইচডি রেজ্যুলুশন এবং এভিসি-এইচডি কোডেক সবকিছু মিলিয়ে ছোট আকারের মধ্যে এটা উল্লেখযোগ্য ভাল ভিডিও ক্যামেরা। আর ষ্টিল ছবির সব সুবিধে তো আছেই।
এর দাম ৬৯৯ ডলার।
No comments:
Post a Comment