নতুন ভার্শনের যে নোট তৈরী করা হয়েছে তার কি থাকবে কি থাকবে না এখনো নিশ্চিত করার যায় না, তবে অনেককিছু রীতিমত চমকে দেবার মত। যেমন একে এপলের অপারেটিং সিষ্টেমের মত করা হতে পারে। বর্তমান এপল-মাইক্রোসফট সুসম্পর্কের কারনে সেটা হতেও পারে। বিশেষ করে তাদের এন্টিভাইরাস পদ্ধতি আনা হতে পারে উইন্ডোজে।
নতুন ভার্শনে ওয়েবক্যামকে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকায় দেখা যাবে। কম্পিউটারে ঢোকার জন্য ওয়েবক্যামে আপনার ছবি ব্যবহার হতে পারে। বর্তমানে অন্যান্য উইন্ডোজের জন্য পৃথকভাবে এই ব্যবস্থা চালু করেছে অন্যরা।
সরাসরি ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুযোগ থাকবে নতুন উইন্ডোজে। আপনার করা কাজ নিজের কম্পিউটারে না রেখে ওয়েবে রাখার সুযোগ পাবেন। কম্পিউটারের কোন সমস্যা হলেও আপনার তথ্য হারিয়ে যাবে না।
ট্যাবলেট, ল্যাপটপ এবং পিসি এই ৩ ধরনের পৃথক উইন্ডোজ রিলিজ হতে পারে।
ডকুমেন্ট ওপেন রেখেই এক ক্লিকে উইন্ডোজ রিসেট করার ব্যবস্থা আনা হবে।
আগের যে কোন ভার্শনের চেয়ে দ্রুত ষ্টার্ট হবে এখনও অনাবিস্কৃত এই ভার্শনে
কখন এটা মানুষের হাতে পৌছুবে সেসম্পর্কে কোন ধারনা করার উপায় নেই। সাধারনত তাদের নতুন অপারেটিং সিষ্টেম আনা হয় ৩ বছর পর, সেহিসেবে ২০১২ সালে বাজারে আসতে পারে।
আশা করা যায় অন্যান্য খবরও ধীরে ধীরে প্রকাশ পাবে।
No comments:
Post a Comment