ফর-প্রফিট ভার্শন নামে এই ব্যবস্থা চালু আছে অনেকদিন থেকেই। সেখানে মাসিক অর্থ দিয়ে মুভি দেখা যায়। সাধারনভাবে এর কিছু অর্থ নির্মাতার কাছেও যায়। বর্তমানে অবৈধভাবে মুভি সংগ্রহ করে এই ব্যবসা জমজমাট। ছবি মুক্তি পাওয়ার দিনই ক্যামেরায় রেকর্ড করে সেখানে রাখা হয়। পরবর্তীতে ডিভিডি-ব্লুরে ডিস্ক রিইলজ হলে সেখানেও আপডেট করা হয়। তারা রীতিমত বিজ্ঞাপন দিয়ে এই ব্যবসা করছে। এমনকি বিজ্ঞাপনের জন্য কেএফসি-নেটফ্লিক্স এর মত মাধ্যমও ব্যবহার করছে। প্যারামাউন্ট পিকচার্সের এর চিফ অপারেটিং অফিসার বলছেন কখনো কখনো এই সাইটগুলি মুল সাইটের চেয়েও আকর্ষনীয় দেখায়।
আমষ্টারডামে চারদিনের এক সিনেমা প্রদর্শনীতে শতশত হলমালিকদের কাছে তিনি পাইরেসির বিবর্তনের চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বলছেন অনেক সময় বিজ্ঞাপনী সংস্থা তাদের হয়ে বিজ্ঞাপন দেয়।
দর্শকরা সিনেমা হলের পরিবর্তে ক্রমেই নিজের বাড়িতে বসে ছবি দেখার দিকে ঝুকছে বলে বলেন তিনি। তিনি শতর্ক করে দিয়ে বলেন এই ব্যবস্থা অনায়াসে একজনের ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা চুরি হতে পারে। আর স্পাইঅয়্যারের বিষয় তো রয়েছেই।
সারা বিশ্বেই এজন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বৃটেন এবং ফ্রান্সে ডাউনলোডের জন্য ধরা পরলে প্রথমে ই-মেইল পাঠিয়ে শতর্ক করা হয়। একাজ আবারও করলে তার ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়।
সাইবারলকার নামের এই ব্যবস্থায় শীর্ষ দেশ হিসেবে রাশিয়া, ইউক্রেন, কলম্বিয়া, জার্মানী, সুইটজারল্যান্ড ইত্যাদির নাম জানানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment