শরীরে একটি রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন চিপ ঢুকিয়ে তিনি একাজ করেছেন। এরপর তার সহযোগীদের নিয়ে ভাইরাসটি তৈরী করেছেন। তাকে পাঠানো হয়েছে সেই চিপে এবং ভাইরাসটি সেখানে নিজে থেকেই বারবার কপি হতে শুরু করেছে। কাজেই এটা নিশ্চিত যে শরীরে বায়োনিক অংশ ব্যবহার করলে সেখানে ভাইরাসের আক্রমন ঘটানো সম্ভব।
তার শরীরে এই ভাইরাসের প্রভাব পড়েনি। কিন্তু অনেকের কাছেই এটা ভীতিকর খবর। হার্টের সমস্যার জন্য পেসমেকার, শোনার সমস্যার জন্য যন্ত্র এমনকি মস্তিস্কের সমস্যার জন্যও যন্ত্রের ব্যবহার রয়েছে। ভবিষ্যতে মানুষের চিন্তাশক্তি, স্মরণশক্তি ইত্যাদির জন্যও যন্ত্র ব্যবহারের কথা বলেন অনেকেই।
এই পরীক্ষা এটা নিশ্চিত করেছে সেই ব্যবস্থাকে বাইরে থেকে আক্রমন করা সম্ভব।
No comments:
Post a Comment