সুইডেন এবং নরওয়ের কোম্পানী টেলিয়াসোনেরা বিশ্বে প্রথম কোম্পানী হিসেবে ফোরজি নেটওয়ার্ক চালু করে। তাদের অনুমান ষ্টকহোম এবং অসলো থেকে ৪ লক্ষ ব্যবহারকারী পাওয়া যাবে। এখন পর্যন্ত পাওয়া গেছে মাত্র হাজারখানেক।
টেলিয়াসোনেরা’র ভাইস প্রেসিডেন্ট বলছেন, এখন পর্যন্ত ফোরজি ব্যবহার করার মত ফোন নেই। তাদের বাজার এতটাই ছোট যে ফোন নির্মাতা অপেক্ষা করছেন কখন আমেরিকা বা জাপানে এই প্রযুক্তি চালু হয়।
এরই মধ্যে আমেরিকায় ভেরিজোন এবং এটিএন্ডটি এবং জাপানে এনটিটি ডোকোমো ফোর-জি নিয়ে কাজ করছে।
ইউরোপের মোবাইল অপারেটরদের বলা হয় খুব হিসেবি। সবেমাত্র তারা থ্রিজিতে বিনিয়োগ করেছে। সহসাই ইউরোপ জুড়ে ফোর-জি নেটওয়ার্ক চালু হচ্ছেনা এটা ধরে নেয়াই যায়। ৫ কোটি গ্রাহক ব্যবহারযোগ্য ফোরজি নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য প্রায় আড়াইশ কোটি ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন হয়।
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ডাটা ট্রান্সফার শুরু হয়েছে মাত্র কয়েকবছর হল। এরই মধ্যে তা উল্লেখযোগ্য পরিমানে বিকাশলাভ করেছে। ভয়েস ট্রান্সমিশনকে ছাড়িয়ে গেছে এরই মধ্যে। সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য হতে আরো বছর দুয়েক সময় নেবে বলে মন্তব্য করেছে সুইডেনের কোম্পানী এরিকশন। তাদের মতে ২০১৫ সালে বর্তমানের ৪০ কোটি থ্রিজি ব্যবহারকারী পরিনত হবে ৩৫০ কোটি ফোরজি ব্যবহারকারীতে।
No comments:
Post a Comment