
বাইরের চেহারার বিচারে, এতে অটোমেটিক লেন্স কাভার যোগ করা হয়েছে তবে আগের এইচএফ-২০ কিংবা এইচএফ-২০০ এর মত একই সেন্সর রাখা হয়েছে। ভিডিওর মানে উন্নতি ঘটানো হয়েছে, বিশেষ করে উজ্জ্বল আলোতে। শার্পনেস এবং মোশন পারফরমেন্সে খুবই ভাল। অল্প আলোতে কিছু নয়েজ থাকলেও বেশ কম।
এতে রয়েছে ৩২ গিগাবাইট ইন্টারনাল ফ্লাশ মেমোরী। ভিডিও রেকর্ডিং এর জন্য রয়েছে একাধিক মান সেটিং এর ব্যবস্থা, তবে ষ্ট্যান্ডার্ড ডেফিনিশন রেকর্ড করার ব্যবস্থা নেই।
ম্যানুয়েল কন্ট্রোলে সবকিছুই রয়েছে। এপারচার, সাটার স্পিড, এক্সপোজার, হোয়াইট ব্যালান্স, গেইন ইত্যাদি। এগুলি লেন্স রিং ব্যবহার করে কন্ট্রোল করা যায় না, করতে হয় টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে। এক্সটারনাল মাইক্রোফোন সংযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। ম্যানুয়েল অডিও কন্ট্রোলের সুবিধে রয়েছে।
ষ্টিল ছবি উঠানোর জন্য বিল্টইন ফ্লাশ রয়েছে। ৩.৩১ মেগাপিক্সেল ষ্টিল ছবি উঠানোর সুযোগ পৃথকভাবে ষ্টিল ক্যামেরার প্রয়োজন কমাতে পারে। এছাড়া কম আলোতে ভিডিও করার জন্য ভিডিও লাইট রয়েছে।
ক্যামেরাটি দেখতে চমৎকার। সৌখিন থেকে শুরু করে পেশাদাররাও পছন্দ করবেন। এর দাম ৭৯৯ ডলার।
No comments:
Post a Comment