উল্লেখ করা যেতে পারে বর্তমান সরকারের সময়ই বিডিআর বিদ্রোহের পর সেনানিবাসে প্রধানমন্ত্রীর সামনে সেনা কর্তকর্তাদের অসন্তোষ প্রকাশের তথ্য প্রকাশ করায় ইউটিউব বন্ধ করা হয়েছিল।
চীন এবং অন্যান্য দেশে সোস্যাল নেটওয়াকিং সাইট বন্ধ করার বিষয়টি নিয়মিতভাবেই ঘটে থাকে। কদিন আগে ফেসবুকে নবীর ছবি আহ্বান করায় পাকিস্তানে ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছিল, পরে চালু করা হয়েছে। তবে রাজনৈতিক নেতার ক্যারিকেচার প্রকাশের জন্য ফেসবুক বা এধরনের সাইট বন্ধ করার ঘটনা সাধারনত ঘটে না। সাধারনত নেতারা একে গ্রহনযোগ্য বলেই ধরে নেন। সবচেয়ে বেশি ক্যারিকেচার করা হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টকে নিয়ে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নিজে সোস্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন এবং ভক্তের সংখ্যার বিচারে বিশ্বে ৫ম। বৃটেনের রানী, জাপানের প্রধানমন্ত্রীসহ অধিকাংশ বিশ্বনেতা, এমনকি ভেনেজুয়েলার হুগো চ্যাভেজ পর্যন্ত এধরনের সোস্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন।
একসময় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার মত কারনে এটা তৈরী হলেও বর্তমানে সব ধরনের যোগাযোগ, প্রচার, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যবসায়িক কারনেও ফেসবুক ব্যবহার করা হয়।
No comments:
Post a Comment