শন বার্নেট বছর জুড়ে ক্যামেরা বাছাইয়ের কাজ করেন। ইমেজিং রিসোর্সের পক্ষে এটাই তার পেশা। বছরের কেনাকাটার সময় তিনি নিজে কি ক্যামেরা কিনবেন কিংবা কেউ কিনতে চাইলে কোন ক্যামেরা কিনতে পরামর্শ দেবেন সেটা প্রকাশ করে একটা তালিকা প্রকাশ করেছেন। ক্যামেরা এবং ফট্রোগ্রাফিতে আগ্রহিদের কথা বিবেচনায় এনে সেটা এখানে তুলে ধরা হল।
Canon T1i
তার পছন্দের তালিকায় প্রথমে রয়েছে ক্যাননের কনজুমার লেভের এসএলআর ক্যামেরার মধ্যে সেরা ক্যামেরা। ১৫.১ মেগাপিক্সেলের এই ক্যামেরার ছবির মান, কিট লেস্স হিসেবে দেয়া ১৮-৫৫ লেন্স, হাই-ডেফিনিশন ভিডিও করার ব্যবস্থা সবকিছু ১০০০ থেকে ২০০০ ডলার দামের অনেক ক্যামেরাকে পেছনে ফেলতে পারে। এই ক্যামেরার দাম ৭৫০ থেকে ৮৫০ ডলার।
পেন ক্যামেরা নামে পরিচিত অলিম্পাসের মাইক্রো ফোর থার্ড ক্যামেরা তার তালিকায় দ্বিতীয়। এসএলআরের মান, আকারে ছোট, লেন্স বদলের সুবিধা সবকিছুই একে আকর্ষনীয় করেছে। ১৪-৪২ মিমি কিট লেন্স সহ এর দাম ৯০০ ডলার।
Panasonic ZS3
প্যানাসনিকের পকেট সুপার জুম ক্যামেরা তার তালিকায় তৃতিয়স্থানে রয়েছে। ১০ মেগাপিক্সেল, ১২ এক্স জুমের এই ক্যামেরা সব ধরনের পরিস্থিতিতে ছবি উঠানোর উপযোগি। দামের হিসেবে এটা একেবারে সস্তা। ৩০০ ডলারের নিচে।
Canon SD1200 IS
পরিবারের ছবি উঠানোর জন্য স্বল্প দামের আদর্শ ক্যামেরা ক্যাননের। ৬টি ভিন্ন ভিন্ন রঙে ক্যামেরাটি পাওয়া যায়। এর দাম ২০০ ডলার।
Sony H20
আরেকটি সুপারজুম ক্যামেরা। হাই-ডেফিনিশন ভিডিও করার সুবিধা ছাড়াও ক্যামেরা হিসেবে এতে রয়েছে ৩৮০ মিমি পর্যন্ত জুম সুবিধা। অটোফোকাসের স্পিড বিচারে এসএলআরের কাছাকাছি। এর দাম ২০০ ধেকে ২৮০ ডলার।
Nikon D90
বাজারে আসার পর এক বছর পার হয়ে গেলেও জনপ্রিয়তা বিন্দুমাত্র কমেনি এই ক্যামেরার। তার পছন্দের তালিকায় সবচেয়ে দামী ক্যামেরা, কিন্তু তার ভাষায় এর প্রতিটি পয়সা কাজে লাগানোর মত। হাই-ডেফিনিশন ভিডিও করতে সক্ষম ১২ মেগাপিক্সেল এই ক্যামেরার কিট লেন্স ১৮-১০৫ মিমি। দাম ১০০০ থেকে ১১০০ ডলার।
Panasonic GF1
No comments:
Post a Comment