নাম শুনে হয়ত চমকে উঠবেন, পাইরেট পার্টি। এটা কি দস্যুদের দল, দস্যুতা করে বেড়ায়।
না এটা সেই অর্থে দস্যুতা করে না। এরা সফটওয়্যার, মিউজিক, ভিডিও, গেম এইসবের অবাধ ইন্টারনেটের বিনিময়ের মতবাদে বিশ্বাসী। সুইডেনের পাইরেট বে-এর চারজনকে আদালত শাস্তি দিয়েছিল মনে আছে নিশ্চয়ই। এরা তাদেরই পক্ষে। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট নির্বাচনে তারা বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। তাদের মুল্য লক্ষ্য একটাই, ইন্টারনেটে ফাইল আদান-প্রদানের পক্ষে কথা বলবেন।
পাইরেট পার্টির মুল বক্তব্য তিনটি। কপিরাইট আইনের আমুল সংস্কার, স্বত্ত্বাধিকার আইন বাতিল এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তাকে সন্মান। পাইরেট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা রিক ফকভিঞ্জ ২০০৬ সালে নির্বাচনে .২৬ ভাগ ভোট পেয়েছিলেন। বর্তমানে তার দল সুইডেনের তৃতীয় বৃহত্তম দল। তাদের জনপ্রিয়তা পাইরেট বে’র মামলার সময় থেকে ক্রমেই বেড়ে চলেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে পাইরেট বে’র সাথে পার্টির যোগাযোগ না থাকলেও অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগের কথা সবার জানা।
ব্রাসেলসের ইউরোপয়ীয় সংসদে তারা কি ভুমিকা রাখে সেটাই দেখার।
No comments:
Post a Comment